নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান :- পূর্ব বর্ধমানের জামালপুরে দুটি অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন রাজ্যের সমবায় মন্ত্রী অরূপ রায়। বৃহস্পতিবার ১৬ই মার্চ জামালপুর বাসস্ট্যান্ডে মেমারি- দীঘা ও শ্যামসুন্দর ভায়া জামালপুর হয়ে করুণাময়ী পর্যন্ত একটি এস বি এস টি সি বাস যাত্রার শুভ সূচনা করেন। এই অনুষ্ঠানে মন্ত্রী অরূপ রায় ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের সভাধিপতি তথা রায়নার বিধায়ক শম্পা ধারা, জামালপুরের বিধায়ক অলোক কুমার মাঝি,জামালপুর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি তথা পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধক্ষ্য মেহেমুদ খান পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ভূতনাথ মালিক সহ অন্যান্যরা। সবুজ পতাকা দেখিয়ে বাস দুটির শুভ যাত্রা শুরু হয়। এই দুটি বাস চালু হওয়ায় ভীষণ উপকৃত হবেন জামালপুর ও তার সংলগ্ন গ্রামগুলি।
অন্য দিকে ব্লকের সাদিপুর গ্রামে দি বর্ধমান সেন্ট্রাল কো অপারেটিভ ব্যাংকের একটি নতুন শাখার উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধন করেন, রাজ্যের সমবায় মন্ত্রী অরূপ রায়। এই উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, জেলা পরিষদের সভাধিপতি তথা রায়নার বিধায়ক শম্পা ধারা, পা বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী, জামালপুরের বিধায়ক অলোক কুমার মাঝি, জামালপুরের তৃণমূলের ব্লক সভাপতি তথা পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধক্ষ্য মেহেমুদ খান,পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ভূতনাথ মালিক,ব্যাংকের স্পেশাল অফিসার জগদীশ রায়,সি ই ও বি ইউ বি অসীম চ্যাটার্জী, জেনারেল ম্যানেজার দীপা সরকার সহ অন্যান্যরা। সাদিপুর এর মত প্রত্যন্ত গ্রামে এই ব্যাংকিং পরিষেবা মানুষের জন্য সত্যিই অনেক কাজের হবে। কারণ ওই অঞ্চলের সব মানুষকেই ব্যাংক আসতে হলে জামালপুর বা করালাঘাট আসতে হতো। তাই এলাকার মানুষ এতে খুবই খুশি। সাদিপুর, কনকপুর, নাখরা, কৃষ্ণপুর, চলবলপুর, জামুদহ, চক্ষণজাদী, সম্ভূপুর সহ অনেক গ্রামের মানুষ বৃহস্পতিবার ১৬ই মার্চ থেকে এই ব্যাংকের পরিষেবা উপভোগ করে উপকৃত হবেন।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post