নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান :- সারা রাজ্য জুড়ে চলছে দিদির সুরক্ষা কবচ এর প্রচার অঞ্চলে একদিন প্রোগ্রামের মধ্য দিয়ে দিদির দুতেরা তাদের কাজ শুরু করছেন। আজ অঞ্চলে একদিন প্রোগ্রামে জৌগ্রামে উপস্থিত হয়েছিলেন বিধায়ক অলোক কুমার মাঝি, ব্লক সভাপতি তথা পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধক্ষ্য মেহেমুদ খান, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ভূতনাথ মালিক, সহ সভাপতি দেবু হেমব্রম, শ্রমিক সংগঠনের সভাপতি তাবারক আলী মন্ডল, অঞ্চল সভাপতি মৃদুল কান্তি মন্ডল, ব্লকের নেতা রেজাউল হক, তারক টুডু, পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ শ্রীমন্ত সাঁতরা, সুনীল ধারা, সহ অন্যান্যরা।
জৌগ্রামে মতুয়া মন্দিরে পুজো দিয়ে আজকের অঞ্চলে একদিন এর কাজ শুরু হয়। জৌগ্রাম থেকে তারা চলে যান ইলসরা গ্রামে। সেখানে তারা উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্র ঘুরে দেখে চলে যান স্থানীয় উচ্চ বিদ্যালয়ে। সেখানে গিয়ে শিক্ষক শিক্ষিকা ও ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলেন। সেখান থেকে তারা পৌঁছান জৌগ্রামে। জৌগ্রাম হাইস্কুলে পৌঁছে বিদ্যাসাগরের মূর্তিতে মাল্যদান করেন তারপর বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলেন বিভিন্ন সরকারি প্রকল্প যেগুলো বিদ্যালয়ে আছে ছাত্রছাত্রীরা তা পাচ্ছে কিনা তা খতিয়ে দেখেন। এরপরে এখানে একটি পথসভা করা হয়। মধ্যাহ্ন ভোজনের পর তারা যান জৌগ্রাম পঞ্চায়েতে।
সেখানে পঞ্চায়েতে সংলাপ এর মাধ্যমে বিভিন্ন সরকারি প্রকল্প পঞ্চায়েতের মাধ্যমে কিভাবে রূপায়িত হচ্ছে তা বিস্তারিত খোঁজ খবর নেন। সেখানে প্রধান, উপ প্রধান সহ সমস্ত সদস্য ও পঞ্চায়েত কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। এরপর তারা সেখানেই স্থানীয়ভাবে সভা করে জনসংযোগ সারেন। দিদির সুরক্ষা কবচ এর মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছে যাওয়া ও বা তাদের সুবিধা সুবিধা শুনে তার ব্যবস্থা করে দেওয়া আগামী পঞ্চায়েত ভোটে তৃণমূলকে যথেষ্ট অক্সিজেন যোগাবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post