পৃথা পর্বত: মডেলিং প্রফেশনের এর সাথে আমরা কমবেশি সকলেই পরিচিত। 24×7 news bengal এর থেকে আজকে আমরা সেরকমই একজনের সাথে কথা বলেছি যার কয়েক মাসের মডেলিং প্রফেশনে সে বেশ ভালোভাবেই নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে চলেছে মডেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ। আমাদের সাথে মডেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ একটি সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন তার মডেলিং প্রফেশনের কাজের কথা।
১. কেমন আছেন?
উ:- ভালো আছি।
২. আপনার মডেলিং প্রফেশনে আসার গল্পটা আমাদের বলুন।
উ:- আমার মডেলিং জগতে আসার গল্পটা বলতে, আমার এই প্রফেশনে আসাটা হঠাৎ করেই। শুরু হয় ২০২২ এর কলকাতার বসন্ত উৎসব থেকে। আমারও অনেক দিনের ইচ্ছা ছিল, তার সাথে বন্ধুবান্ধবদের, পরিচিতদের অনেক মানুষের উৎসাহে আমার মডেলিং জগতে আসা।
৩. কতদিন হল এই মডেলিং প্রফেশনে?
উ:- সাত মাস মাত্র, এক বছর পূর্ণ হয়নি। তার মধ্যে কলকাতার অনেক ডিজাইনারের সাথে কাজ করেছি, সাথে একটা এড শুট এরও কাজ করেছি।
৪. মডেলিং ছাড়া আর কি কি কাজ করতে ভালো লাগে?
উ:- মডেলিং ছাড়াও আমার ছবি আঁকতে খুব ভালো লাগে। নাচ করতে ভালোবাসি, কিন্তু আমি প্রফেশনাল ডান্সার নই।
৫. পরিবারের থেকে কতটা সাপোর্ট পেয়েছেন এই মডেলিং প্রফেশনে আসার জন্য?
উ:- প্রথম প্রথম সেরকম সাপোর্ট করেনি পরিবার থেকে। কিন্তু আস্তে আস্তে যখন বুঝতে শিখেছে পরিবার যে মডেলিং প্রফেশন টা কি কেমন তারপর থেকে তারা একটু একটু সাপোর্ট করা শুরু করেছে। কিন্তু প্রথম থেকেই বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয় পরিজনেরা আমাকে মানসিকভাবে অনেকটা সাপোর্ট দিয়েছে।
৬. ভবিষ্যতে নিজেকে কোথায় দেখতে চাও?
উ:- ভবিষ্যতে নিজেকে একজন প্রতিষ্ঠিত মডেল হিসেবে দেখতে চাই বড় বড় ব্র্যান্ড এর হয়ে কাজ করার খুব ইচ্ছা আছে তার সাথে সাথে অভিনয়টাকেও পাশে রাখতে চাই।
৭. তোমার শুভাকাঙ্ক্ষীদের কি বলবে?
উ:- আমার শুভাকাঙ্ক্ষীদের এটাই বলব যে, তোমরা যারা আমার পাশে ছিলে তারা আমার পাশে এভাবেই থাকো সাপোর্ট করো। বড়দের বলবো আমার জন্য প্রার্থনা করতে যাতে আমি আরো উন্নতি করতে পারি। আর সবাইকে ধন্যবাদ।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post