পৃথা মন্ডল: দক্ষিণ কলকাতার এক অভিজাত ক্লাবে মুক্তি পেল “৬০ এর পরে” ছবির পোস্টার এবং ট্রেলার। ট্রেলার লঞ্চ এছাড়াও ছিল আরো অনেক চমক। ms production house এর আগের রিলিজ হয়ে যাওয়া দুটি সিনেমা সিনেমারও ট্রেলার দেখানো হয়।
আরো পড়ুন কলকাতার বুকে নিষিদ্ধ শব্দ বাজির রমরমা, গ্রেপ্তার এক
বাংলা চলচ্চিত্রে আগে সেরকম ভাবে সাইকোলজিকাল থ্রিলার সিনেমা সেরকম চোখে পড়ে নি। তাই ms production এর এবারের চমক এই বাংলা সাইকোলজিকাল থ্রিলার ছবি 60 এর পরে। মীনা শেঠী মন্ডলের প্রযোজনায় এই ছবির মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন জয় সেনগুপ্ত, রূপাঞ্জনা মিত্র,অনিন্দ্য পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়,পিয়ালী মুখোপাধ্যায়,অমিত শেঠী সহ অন্যান্যরা। ছবির ডিরেক্টর সৌভিক দে তিনি নিজেই এই ছবিটির গল্প লিখেছেন।
আরো পড়ুন তেপান্তর নাট্যগ্রামে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল নহলী নাট্যদল প্রযোজিত নাটকের মজলিস ২
“60 এর পরে” এই ছবিতে সিনিয়র অ্যাক্টরদের যেমন দেখা গিয়েছে ঠিক তার পাশাপাশি দেখা গিয়েছে অনেক নতুন নতুন মুখদের। প্রোডিউসার মিনা শেঠি মন্ডল তিনি জানিয়েছেন – তিনি তার ছবিতে নতুন মুখদের নিয়ে কাজ করতে চান। নতুন নতুন প্রতিভা তিনি তুলে ধরতে চান। তাই তিনি নতুন মুখদের জায়গা করে দিয়েছেন নিজের ছবিতে।
আরো পড়ুন কালীপুজোয় শর্তসাপেক্ষে বাজি পোড়ানোর অনুমতি দিল পশ্চিমবঙ্গ দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ
এই “60 এর পরে” ছবিটি ছাড়াও আজকে আরো দুটি ছবির ট্রেলার দেখানো হয় ও ছবি সম্পর্কে জানানো হয় যেগুলো আগে ms production এর রিলিজ হয়েছে। দুটোই হিন্দি ছবি একটা ” চেস্” আর একটি হল ” মুলায়েম সিং” যেটি প্রধাণত একটি বায়োপিক ছিল, এই ছবিতে মূল চরিত্রে অভিনয় করেন অমিত শেঠি। আর এই সিনেমাটি অমিত শেঠীর প্রথম বাংলা ছবি।
ms production এর এর পরবর্তী হিন্দি সিনেমা হল ” world is mine” যেটি খুব তাড়াতাড়ি আসতে চলেছে। এই ছবির স্যুটিং শুরু হবে আগামী নভেম্বর মাস থেকে। এই ছবিতে অভিনয় থাকছেন – অমিত শেঠি, রাই দেবলীনা, চিত্রানী দাস, রিমা পাল, সঞ্জীনী মিশ্রা, অজয় ধাসু আরো অনেকেই। এই ছবির একটি গান আজকে রিলিজ করলো যেটি গেয়েছেন নচিকেতা।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post