নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা ভাসেলেই বাঙালির প্রাণে জাগে মায়ের আগমণের আনন্দ। আসলে দূর্গা পূজো এক পূজোর চেয়ে অনেক বেশি, দূর্গা পূজো একটি আবেগ। যেখানে বাঙালি সেখানেই দূর্গা পূজো। মুম্বাই বেশ কিছু বাঙালি পরিচালিত দূর্গা পূজো হয় বরাবরই। উত্তর মুম্বাই অঞ্চলের অন্ধেরি লিংক রোড ডি এন নগর সার্বজনিক দূর্গা পূজো এমন একটি পূজো যা শুধু বাঙালিদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। এ পূজোর বহু অবাঙালি পৃষ্ঠপোষক রয়েছেন। ডি এন নগর সার্বজনিক দূর্গা পূজা সর্বাথে ‘ সার্বজনিক ‘।
কোভিড-১৯ এর কারণে যেমন প্রচুর মানুষের জীবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তেমনই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বাণিজ্য। সেই কারণেই অনেক পূজো কে বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছে বহু পরিচালন সমিতি। ডি এন নগর সার্বজনিক দূর্গা পূজার আগে বাজেট প্রায় কোটি টাকা থাকলেও বর্তমানে তার ২০লক্ষের অঙ্কে এসে দাঁড়িয়েছে। তবুও কোভিড বিপর্যয়ের কালো মেঘ কাটিয়ে স্বমহীমায় পরিচালিত হচ্ছে ডি এন নগর সার্বজনিক দূর্গা পূজা। কর্ণধার কৃষ্ণেন্দু সেন পুত্র রোমীর সেন জানান ” কোভিড বিপর্যয়ের কাটিয়ে আবার আমরা মায়ের আশীর্বাদে আয়োজন করেছি এই পুজোর। ডি এন নগর সার্বজনিক দূর্গা পূজায় কমিটির পক্ষ থেকে সকল দর্শনার্থীদের জানাই সাদর আমন্ত্রণ। আপনারা আসুন আমাদের এই পুজোর মনোরম পরিবেশ উপভোগ করুন। ”
মুম্বাই শহরে ডি এন নগর সার্বজনিক দূর্গা পূজার ভোগ বেশ জনপ্রিয়। রোমীর বাবু আরো জানান ” আমাদের পূজোর সমস্ত দিনই ভোগ বিতরণের ব্যাবস্থা করা হয়েছে। আগে অষ্টমী নবমী তে ১৪-১৫ হাজার দর্শনার্থী ও এসেছেন। মানুষ এগের মতো আবার এলে তবেই আমাদের এই আনন্দ অনুষ্ঠান সাফল্য মন্ডিত হয়ে উঠবে।”
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post