দেবশ্রী মুখার্জী : প্রথমে ভালোলাগা থেকে তৈরী হয় বন্ধুত্ব, ধীরে ধীরে ঐ বন্ধুর প্রতি জন্মায় ভালোবাসা। তখনই বোধহয় সুপ্ত আকারে জন্ম নেয় প্রেম। প্রেম থেকে জন্ম নেয় বিশ্বাস, ভরসা ও অবলম্বন। এইরকমই এক বন্ধুত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিল কাব্য ও কথা। বিশ্বাস, ভরসা ও অবলম্বনে ভর করে দীর্ঘ সময় ধরে তাদের জীবন কাটলেও মানুষের মধ্যে সুপ্ত ভাবে বাস করা ষড়ঋপুর প্রভাবে কাব্য কখন যেন এক অজানা সন্দেহর উপর বিশ্বাস করে কথার সাথে অশান্তি শুরু করে। আসলে সে তখন নিজেই কাম ,লোভ মোহের বশবর্তী হয়ে তার এতদিনের বান্ধবীর কথার সঙ্গে দূর্ব্যবহার করতে শুরু করে দিয়েছে।
কাব্যকে চিনতে কষ্ট হয় কথার। বুঝতে অসুবিধা হয় না যে, কাব্য এখন বহ্ণির প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে। কথা সিদ্ধান্ত নেয় বাকী জীবনটা একলা নিজের মতো করে কাটানোর।
কিন্তু সময় তো কথা বলে চলে তার নিজের ইচ্ছামত। কাব্য বহুদিন পর আজ সব হারিয়ে অনুভব করে যে, তার ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া বান্ধবীকে বড় প্রয়োজন। এতদিনে কথা নিজের জীবনটাকে সাজিয়ে তুলেছে নিজের পছন্দমতো। বহ্ণিকে হারিয়ে আজ কাব্যর যদিও বার বার মনে পড়ছে কথাকে। কিন্তু কথা কি করবে ? সে কি তার ফেলে আসা অতীত ভুলে ক্ষমা করতে পারবে কাব্যকে ?
জিরো বাজেট প্রোডাকশন প্রযোজিত, শঙ্খদীপ চক্রবর্তী পরিচালিত এক ভিন্নস্বাদের প্রেমের ছবি “আমার হিয়ার মাঝে”- র শ্যুটিং সম্প্রতি শেষ হলো। বজবজ, সল্টলেক, রাজারহাট ইত্যাদি জায়গায় শ্যুটিং চলছিলো চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে। এই ছবিতে অভিনয় করেছেন চন্দন ব্যানার্জী, সুস্মিতা সাহা, এবং কৌশিকী বাসু। মালদার অভিনেত্রী সুস্মিতাকে বেশ কয়েকবছর পর আবার সিনেমায় দেখা যাবে। এটি তাঁর কামব্যাক বলা যায়। সম্পর্কের টানাপোড়েন, কিছু ফিরে পাওয়া, কিছু হারানোর গল্প বলবে বর্তমান প্রেক্ষাপটের এই ছবিটি। খুব তাড়াতাড়ি জনপ্রিয় ও টি টি প্ল্যাটফর্ম এবং থিয়েটারে মুক্তি পেতে চলেছে “আমার হিয়ার মাঝে”।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post