আমজাদ আলী,মালদা: এসএসসি গ্রুপ ডি’র পর এবার গ্রুপ সি-তে কর্মরত ৮৪২ জনের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। হাইকোর্টের নির্দেশের পরেই সেই তালিকা প্রকাশ করেছেন কমিশন। আর সেই তালিকা সামনে আসতে দেখা গেছে নাম রয়েছে একাধিক তৃণমূল নেতার পরিবারের লোকের। তার মধ্যে সংযুক্তি হলো মালদার।হরিশ্চন্দ্রপুর-১ নং ব্লকের কুশিদা গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃনমূলের প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রকাশ রায়ের দুই মেয়ে সম্পা দাস,মাম্মি দাস ও তার জামায় বিপ্লব দাসের চাকরি গেছে হাইকোর্টের রায়ে। ৮৪২ জনের নামের তালিকা রয়েছে তাদের নাম। শম্পা দাস হরিশ্চন্দ্রপুর কিরণবালা বালিকা বিদ্যালয়, মাম্পি দাস হরিশ্চন্দ্রপুর হাই স্কুল, এবং বিপ্লব দাস কনুয়া ভবানীপুর হাই স্কুলে ক্লার্ক পদে কর্মরত ছিলেন।এছাড়াও হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকার একাধিক বিদ্যালয়ে গ্রুপ সি-তে কর্মরত কর্মীদের নাম রয়েছে।ঘটনা জানাজানি হতেই শোরগোল পড়ে গেছে এলাকায়।এলাকাবাসীর দাবি মোটা টাকার বিনিময়ে শুধুমাত্র তৃণমূল করার জন্য একই পরিবারের তিনজন চাকরি পেয়ে গেছিল।
অন্যদিকে এলাকার প্রকৃত মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীরা বেকার বসে রয়েছে। তাই হাইকোর্টের এই রায়কে স্বাগত জানিয়েছে সকলে।এমনকি স্থানীয় এক মহিলা তৃণমূল কর্মীর দাবি চাকরির জন্য তারা ২৪ লক্ষ টাকা দিয়েছিল। সমগ্র ঘটনায় দুর্নীতি ইস্যুতে তৃণমূলকে কার্যতা এক হাত নিয়েছে বিজেপি।পাল্টা সাফাই তৃণমূলের। কোন রকম প্রতিক্রিয়া দেন নি প্রকাশ দাস বা তার পরিবার।বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে ডিআই অফিস থেকে এখনো পর্যন্ত কোনো তথ্য আসেনি এই সংক্রান্ত।;১১ মার্চ:এসএসসি গ্রুপ ডি’র পর এবার গ্রুপ সি-তে কর্মরত ৮৪২ জনের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।হাইকোর্টের নির্দেশের পরেই সেই তালিকা প্রকাশ করেছেন কমিশন। আর সেই তালিকা সামনে আসতে দেখা গেছে নাম রয়েছে একাধিক তৃণমূল নেতার পরিবারের লোকের। তার মধ্যে সংযুক্তি হলো মালদার।হরিশ্চন্দ্রপুর-১ নং ব্লকের কুশিদা গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃনমূলের প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রকাশ রায়ের দুই মেয়ে সম্পা দাস,মাম্মি দাস ও তার জামায় বিপ্লব দাসের চাকরি গেছে হাইকোর্টের রায়ে। ৮৪২ জনের নামের তালিকা রয়েছে তাদের নাম। শম্পা দাস হরিশ্চন্দ্রপুর কিরণবালা বালিকা বিদ্যালয়, মাম্পি দাস হরিশ্চন্দ্রপুর হাই স্কুল, এবং বিপ্লব দাস কনুয়া ভবানীপুর হাই স্কুলে ক্লার্ক পদে কর্মরত ছিলেন।এছাড়াও হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকার একাধিক বিদ্যালয়ে গ্রুপ সি-তে কর্মরত কর্মীদের নাম রয়েছে।
ঘটনা জানাজানি হতেই শোরগোল পড়ে গেছে এলাকায়। এলাকাবাসীর দাবি মোটা টাকার বিনিময়ে শুধুমাত্র তৃণমূল করার জন্য একই পরিবারের তিনজন চাকরি পেয়ে গেছিল। অন্যদিকে এলাকার প্রকৃত মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীরা বেকার বসে রয়েছে। তাই হাইকোর্টের এই রায়কে স্বাগত জানিয়েছে সকলে।এমনকি স্থানীয় এক মহিলা তৃণমূল কর্মীর দাবি চাকরির জন্য তারা ২৪ লক্ষ টাকা দিয়েছিল। সমগ্র ঘটনায় দুর্নীতি ইস্যুতে তৃণমূলকে কার্যতা এক হাত নিয়েছে বিজেপি।পাল্টা সাফাই তৃণমূলের। কোন রকম প্রতিক্রিয়া দেন নি প্রকাশ দাস বা তার পরিবার।বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে ডিআই অফিস থেকে এখনো পর্যন্ত কোনো তথ্য আসেনি এই সংক্রান্ত।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post