দীপ দেব: স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী, ভারতবর্ষের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম প্রধান নেতা পন্ডিত জওহরলাল নেহরুর জন্মদিন ১৪ই নভেম্বর দিনটিকেই ভারতে শিশু দিবস হিসাবে পালন করা হয়ে থাকে। সর্বপ্রথম তুরস্কে ১৯২০ সালের ২৩শে এপ্রিল শিশু দিবস পালিত হয়েছিল। বিশ্ব শিশু দিবস হিসেবে রাষ্ট্রসংঘ ২০শে নভেম্বর তারিখটিকে নির্বাচন করেছিল এবং সারা বিশ্বে ওইদিনই শিশু দিবস পালিত হয়। কিন্তু ১৯৬৪ সালের ২৭শে মে জওহরলাল নেহেরুর মৃত্যুর পর সেইবছর থেকেই ভারতবর্ষে নেহেরুর জন্মদিন ১৪ই নভেম্বরে শিশু দিবস পালিত হয়ে আসছে।
উল্লেখ্য,শিলচর সোনাই রোড স্থিত হলিক্রশ হাইয়ার সেকেন্ডারী স্কুলে প্রতি বছরের ন্যায় এবছরও সাড়ম্ভড়ে পালন করা হয়।সেদিন উক্ত স্কুলের অধ্যক্ষা সিস্টার টেরেসা মারটিস বি.এস বলেন,এই শিশুরাই জাতির ভবিষ্যত। তারাই আগামী দিনে সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় নেতৃত্ব দেবে। জ্ঞান চর্চা ও প্রযুক্তিতে সমৃদ্ধ হয়ে গড়ে তুলবে সকলের জন্য কল্যাণকর নতুন বিশ্ব।গত পাঁচ দিন শিলচরের মধুরবন্দ কনকপুর, মেহেরপুর,আশ্রমরোড,তারাপুরে গরীব ছাত্র-ছাত্রী মধ্যে শিশু দিবস পালনের উৎসাহ প্রদান সহ চকলেট ও খাদ্যদ্রব্য বিতরন করেন সিস্টার সহ ছাত্র-ছাত্রীরা।আজ স্কুলের অডিটরিওমে সঙ্গীত -নৃত্য ও জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে শিশু দিবস পালন করেন স্কুলের পরুয়া ছাত্র-ছাত্রী ও কর্মরত শিক্ষক -শিক্ষিকা সহ কর্মরত সকল স্তরের কর্মচারীগণদের যৌথ প্রচেষ্ঠায় সম্ভব হয়েছে বলে মত ব্যক্ত করেন অধ্যক্ষা সিস্টার টেরেসা মার্টিস বি.এস ।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post