নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান: মেমারি ক্রিস্টাল মডেল স্কুলের মাঠে এলাকার খেলাধুলার মান উন্নয়নে নতুন ভাবনার বাস্তবায়ন। মেমারি এলাকায় খেলাধুলায় নতুন সংযোজন। প্রতিভাদের খুঁজে বের করে অঙ্কুর পর্যায় থেকে তাদের তুলে আনার কাজে পথ চলা শুরু করেছে উই কেয়ার ট্রাস্ট’-এর অধীনস্থ ক্রিস্টাল স্পোর্টস একাডেমি । জানা যায় মেমারি ক্রিস্টাল মডেল স্কুলের মাঠে ক্রিস্টাল স্পোর্টস একাডেমিতে ৫ বছর থেকে ২৩ বছর বয়সের ছেলে মেয়েদের আধুনিক প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা থাকছে ফুটবল, ক্রিকেট ও ভলিবল । এই তিন অ্যাকাডেমিতে সপ্তাহে প্রতি দিন কলকাতা ও শহরতলী থেকে বিশেষজ্ঞ কোচেরা আসবেন এখানে।
দীর্ঘ কয়েক মাস ধরে পরিচর্যার ফলে নতুন রূপ পেয়েছে মেমারি ক্রিস্টাল মডেল স্কুলের মাঠ। এই তিন অ্যাকাডেমির যাত্রা শুরু হয় শনিবার ১১ মার্চ । ক্রিস্টাল স্পোর্টস একাডেমির পথ চলায় পা মেলালেন জাতীয় দলের বিশিষ্ট ফুটবলার রহিম নবী ও বিকাশ পাজি। উপস্থিত ছিলেন ক্রিস্টাল মডেস স্কুলের প্রিন্সিপ্যাল অরুন সোম, শৌভিক রায় চৌধুরী, জয়ন্ত সাহা প্রমুখ।
রহিম নবী উদ্যোক্তাদের প্রশংসা করে বলেন, এখনকার সময়ে ছেলেমেয়েরা ফুটবল, ব্যাট, সাইকেল এই সব চায় না ওদের চাই মোবাইল। এর জন্য অভিভাবকদেরই এগিয়ে আসতে হবে। বাচ্চাদের মাঠমুখী করতে হবে। প্রথাগত শিক্ষার সাথে সাথে খেলাধূলোটাও প্রয়োজন। ৮ জন কোচ বা প্রশিক্ষক নিয়োগ করা হয়েছে এই অ্যাকাডেমিতে।প্রথম দফায় মোট ১৩০ জন নানা বয়সের ছেলেমেয়েদের নিয়ে শুরু হবে এই অ্যাকাডেমি। খুব সামান্য ব্যায়ে খেলার পোশাক, বল ও বুট সহ বিভিন্ন অত্যাধুনিক ক্রীড়া সরঞ্জাম থেকে প্রশিক্ষণের সব ব্যবস্থাও থাকছে এখানে। নতুন প্রজন্মকে সঠিক পথ দেখানোর দারুণ সুযোগ করে দেবার এক অনন্য নজির সৃষ্টি করতে চলেছে ক্রিস্টাল স্পোর্টস একাডেমি।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post