কল্যাণ দত্ত, পূর্ব বর্ধমান: বর্ধমান শহরের এক বেসরকারি শিশু হাসপাতালের চিকিৎসার গাফিলতি অভিযোগ তুললেন বিনীতা ঘোষ নামে এক শিশুর মা। সঠিকভাবে চিকিৎসা করতে পারেননি হাসপাতালে উপস্থিত ডাক্তাররা এমনটাই অভিযোগ করেছেন ওই শিশুর মা। এই বেসরকারি হসপিটালের চিকিৎসক ডঃ আশরাফুল মির্জা বলেন, বিনীতা ঘোষ তার বেবি ৭ই ফেব্রুয়ারি অত্যন্ত আশঙ্কা জনক অবস্থায় জন্মানোর পরে শিশুটি কাঁদতে পারিনি এবং প্রচন্ড শ্বাসকষ্ট নিয়ে ভর্তি হয় আমাদের এই হাসপাতালে। আমি শিশুটিকে পরীক্ষা করি এবং তার শারীরিক পরিস্থিতি সম্পর্কে শিশুটির মাকে আমরা জানাই। একটা লিখিত প্রতিলিপি তাকে দিয়ে সই করানো হয়।
এই লিখিত প্রতিলিপিতে কি লেখা আছে আপনারা দেখুন। অন্যদিকে শিশুটির মা বিনীতা ঘোষ বলেন, আজকের ২৩ দিন ধরে ভেন্টিলেশনে পড়ে রয়েছে আমার শিশুটি। আমার শিশুর ৯০% ব্রেন ডেথ হয়ে গেছে এবং শ্বাস-প্রশ্বাসও পড়ছে না। আমি সাত দিনের মাথায় ওনাদেরকে বলেছিলাম, আপনার যদি না পারেন তাহলে আমাকে রেফার করে দেন। এখন এই অবস্থায় উনারা নিয়ে যেতে বলছেন এবং আমি এই অবস্থায় শিশুটিকে কোথায় নিয়ে যাব। আমরা চাইছি উনি শিশুটিকে খানিকটা সুস্থ করে দিক তারপর আমরা শিশুটিকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাব। এই অবস্থায় আমরা শিশু থেকে নিয়ে যেতে পারবো না।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post