নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: সম্প্রতি সঙ্গীত শিল্পী মহুয়া বন্দোপাধ্যায় (Mahuya Banerjee) এর কণ্ঠে মুক্তি পেলো একটি নতুন বাংলা গান শেষ ঠিকানা । গানটি মুক্তি পেয়েছে Chitrojyoti Music ইউটিউব চ্যানেলে, জীবনবোধের উপর তৈরি করা এই গান শেষ ঠিকানা, বলে জানিয়েছেন গানের সুরকার এবং গীতকার জ্যোতির্ময় দত্ত । এই গানের সঙ্গীত আয়োজন করেছেন জ্যোতির্ময় এবং পর্ণব জুটি । নতুন প্রজন্মের দুই তরুণ তুর্কি এবং তাদের নতুন বাংলা গান নিয়ে যে লড়াই তাকে কুর্নিশ জমিয়েছে শ্রোতা মহলের একাংশ । শিল্পী মহুয়া বন্দোপাধ্যায় (Mahuya Banerjee) এর কথায় “জ্যোতির্ময় আমার একজন পছন্দের সুরকার ওঁর করা সুরে গাওয়ার ইচ্ছে অনেকদিনের , ওদের কাজের মান বরাবরের মত মোহিত করে আমায় , নতুন বাংলা গান নিয়ে যে লড়াই সে লড়াই এর অন্যতম সৈনিক হতে পেরে বেশ ভালো লাগছে ।
শেষ ঠিকানা গানটি রেকর্ড করা হয়েছে শ্রীরামপুরের উমা অডিওতে , আর গানের মিশ্রণের কাজ করেছেন উজ্জ্বল মুখার্জি । সুরের পাশাপাশি এই গানের ভিডিও পরিচালনা ও করেছেন জ্যোতির্ময় নিজেই। সাথে ক্যামেরার ওপারে ছিলেন রাহুল হাটি, সপ্তর্ষি সাহা , ক্যমেরার ওই প্রান্ত থেকেই সামলেছেন সে দায়িত্ব । জ্যোতির্ময় বলেন “প্রায় ২০১৩ সাল থেকে নতুন বাংলা গান নিয়ে কাজ করা শুরু করি, লড়াই এখনো চলছে এবং আগামীদিনে ও চলবে। কারণ পরের প্রজন্মের জন্য আমাদের ভালো কিছু রেখে যেতে হবে। আমার ভীষন পছন্দের শিল্পী মহুয়া দি । এই গানের সুর করার পর থেকেই মনে হচ্ছিলো গানটা যেন মহুয়া দির জন্যই, তারপর দিদি আমার সেই সুরে প্রাণ দিলেন দিদির প্রতি আমি কৃতজ্ঞ ” । এই গান এবং গানের ভিডিওটি দর্শক এবং শ্রোতাদের মন জয় করবেই।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post