সুরশ্রী রায় চৌধুরী: আজ ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল সংলগ্ন এলাকায় সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ এর সমাজবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থীরা স্বচ্ছ ভারত অভিযান ও অমৃত মহোৎসব পালন করলেন। কলকাতাকে প্লাস্টিক মুক্ত করতে সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ এর পড়ুয়া ছেলে মেয়ে এই পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালিয়েছেন।তাঁদের এই উদ্যোগ ওই এলাকার পথচারী মানুষদের প্রশংসা যেমন পেয়েছে তেমনি ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী র প্রকল্প কেও বাস্তবায়িত করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ।
সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ এর সমাজসেবা মূলক এই প্রকল্প পরিবেশ সচেতন হতে এলাকার ভ্রমণকারী দের দৃষ্টি আকর্ষণ করার সাথে সাথে প্রায় তিরিশ বস্তা যত্র তত্র ফেলে যাওয়া কাগজ,উচ্ছিষ্ট খাদ্যের থালা বাটি,জলের প্লাস্টিক বোতল,বর্জ্য আবর্জনা বিজ্ঞান নির্ভর ব্যবস্থাপনায় পরিস্কৃত হয়েছে।এই বিশেষ স্বচ্ছ ভারত অভিযানে নেতৃত্বে ছিলেন মহিমা হাজারিকা এবং প্রায় তিরিশ জন শিক্ষার্থী।গর্বের কলকাতা ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল সংলগ্ন এলাকায় একটি নতুন নজির সৃষ্টি করে এক বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে। এই বিশেষ কাজে উৎসাহ দিয়ে সাহায্য করেছেন ড:সুজাতা দত্ত হাজারিকা(ইগনু)এবং সুজাত মিত্র(দূরদর্শন)!

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post