নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান: শিক্ষক দিবসের প্রাক্কালে অভিনব দৃষ্টান্ত স্থাপন করলো জামালপুর ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান সাহাবুদ্দিন মন্ডল। ৫ ই সেম্পেটম্বর দিনটি দেশজুড়ে শিক্ষক দিবস রুপে পালিত হয়।এদিন গুরু-শিষ্যের মেলবন্ধন আরও মধুর হয়ে ওঠে।একইভাবে শিক্ষক দিবস পালিত হলো জামালপুর ১ গ্রাম পঞ্চায়েতে। তবে চিরাচরিত পথে নয় একেবারে অভিনব পন্থায়।শিশুর প্রাথমিক শিক্ষা শুরু আইসিডিএস থেকে।এক কথায় আইসিডিএস এর দিদিমনিরাই ছাত্র তথা মানুষ তৈরির প্রথম কারিগর। কিন্তু শিক্ষক দিবস এলে শিক্ষিত মানুষ তৈরির এই প্রথম কারিগররা ব্রাত্য থেকে যায়।এবারের শিক্ষক দিবসে আইসিডিএস এর শিক্ষক দিদিমনীদের সংবর্ধনা দিলো জামালপুর ১ গ্রাম পঞ্চায়েত।ফুলের তোড়া-উত্তরীয় সহযোগে সম্মান জানানো হয় ছাত্রজীবণের প্রথম শিক্ষক-শিক্ষিকাদের।
অভিনব এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সকল স্তরের মানুষ। এদিন উপপ্রধান সাহাবুদ্দিন মন্ডল বলেন, আইসিডিএস এর দিদিমনিরাই আমাদের ছাত্র জীবণের প্রথম শিক্ষক। তাদের হাত ধরেই আমাদের নতুন কিছু শেখার পথ চলা শুরু হয়। তাই আজকের দিনে সর্বপ্রথম তাঁদের সম্মান জানানোটা নৈতিক কর্তব্য। তাই শিক্ষক দিবসের দিনে জামালপুর ১ গ্রাম পঞ্চায়েতে সমস্ত আইসিডিএস এর দিদিমনিদের সম্মান জানানো হলো।এভাবেই অভিনব চিন্তাভাবনার মধ্য দিয়ে শিক্ষক দিবস পালিত হলো জামালপুর ১ গ্রাম পঞ্চায়েতে।এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, জামালপুর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মাননীয় মেহেমুদ খাঁন ও জামালপুরের বিডিও শুভঙ্কর মজুমদার । এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, প্রধান ডলি নন্দী,সদস্য সৈয়দ মল্লিক সহ সমস্ত অফিসের আধিকারিকরা।
এই দিন মেহেমুদ খাঁন বলেন, পশ্চিমবঙ্গে মনে হয় এই সর্ব প্রথম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের আমলে পঞ্চায়েতে পক্ষ থেকে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের শিক্ষক দিবসের শুভেচ্ছা জানালো হলো।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post