নিউজ ডেস্ক: শুঁকনো পাতার শিরশিরানি থেকে আলোর রোশনাই সব মিলিয়ে শীতের আমেজে মেতে উঠেছে তিলোত্তমা। উৎসব মুখর বাঙালির কাছে এই বড়দিন থেকে ইংরেজী বর্ষবরণের উৎসব অন্যান্য উৎসবের চেয়ে কম আনন্দের নয়। বিনোদন জগতের কাছেও এই সময়টা বাণিজ্যিক দিক দিয়ে বেশ ইতিবাচ। ওয়ার্ডসওয়ার্থ যেমন প্রকৃতি কে নিয়ে করে গিয়েছেন বহু কাব্য সৃষ্টি তেমনই করে গিয়েছেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। রবি ঠাকুরের গানের মধ্যে প্রকৃতি পর্যায় একটি অন্যতম ভাগ। বড়দিনের ঠিক আগেই রাগা মিউজিক থেকে প্রকাশ পেলো স্বনামধন্যা সংগীত শিল্পী ও চিত্রকর সৌমিতা সাহার কণ্ঠে রবি ঠাকুরের গান ” শীতের হাওয়ায় লাগলো নাচন ” ।
সৌমিতা এর আগেও বিভিন্ন গান তথা রবীন্দ্র সংগীতের সাথে করেছেন অনেক রকম এক্সপেরিমেন্টাল কাজ, যুগলবন্দী করেছে ফরাসি সংগীত শিল্পীর সাথেও। ” শীতের হাওয়ায় লাগলো নাচন” গানটির সংগীতায়োজনে ছিলেন সৌমিতার পিতা সংগীতজ্ঞ স্বপন সাহা। গানটির শব্দ গ্রহণ করেছেন রানা মণ্ডল। ২৪ শে ডিসেম্বর রাগা মিউজিকের অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেল থেকে প্রকাশ পায় সৌমিতার কণ্ঠে ” শীতের হাওয়ায় লাগলো নাচন” । স্বাধীনতা দিবসে সংগীত ও চারুকলা প্রেমীদের মণের ছাপ রেখে গিয়েছিল সৌমিতার গান বন্দেমাতারম। শিল্পের দুই দিক অর্থাৎ অঙ্কন ও সুরের মূর্ছনা হয়েছিল মিলে মিলে মিশে একাকার। ” শীতের হাওয়ায় লাগলো নাচন” – এর ক্ষেত্রে গোটা ভিডিও জুড়ে তুলির টানের রেশ না থাকলেও আমলকীর ডালে রঙ ধরিয়ে, সে রঙ রাঙিয়ে দিয়ে গিয়েছে ফলের বাহারকেও।
গানটির বিষয়ে শিল্পী বলেন ” রবীন্দ্র সংগীত নিয়ে আমি এর আগেও কাজ করেছি আগামীদিনেও করব। তবে রাগা মিউজিকের সাথে কাজ করতে পারে আমি অত্যন্ত খুশি। আমার ভাবতেই ভীষণ ভালো লাগছে, যে রেকর্ড কোম্পানি থেকে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, কিশোর কুমার ও আমাদের দেশের প্রবাদ প্রতিম শিল্পীদের গান প্রকাশিত হয়েছে, আমার গান সেই রেকর্ড কোম্পানি থেকে প্রকাশ পাচ্ছে। এটির জন্য প্রেম আংকেলকে ( প্রেম কুমার গুপ্তা) অসংখ্য ধন্যবাদ।” গানটির ভিডিও এডিটিং করেছে শিনে ব্রাইট ক্রিয়েটিভ ও স্টিল ফটোগ্রাফি করেছেন আগ্নিভ চ্যাটার্জী।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post