প্রীতম ভট্টাচার্য: লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির জন্মদিন ও শুভ নববর্ষের ১৪২৯ কে রঙীন ক্যানভাসে স্বাগত জানাল কৃষ্ণনগর ঐক্যতানের অবতৈনিকের কচিকাঁচাদের দল। এবছর বিশ্বশিল্পকলাদিবসের থিম ছিলো যুদ্ধ নয়। অবীনিন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৫০ বছর , আজাদীকি অমৃৎ মহোৎসব ও বন্দে ভারত এই স্লোগান কে সামনে রেখে বিশ্বশিল্পকলা দিবস পালন করে কৃষ্ণনগর ঐক্যতান ও কৃষ্ণনগরে চারুকলার সাথে যুক্ত একদল শিল্পীরা।
কৃষ্ণনগর শহরে বিশ্বদরবারে পৌঁছে দিতে তাদের স্লোগান ছিলো বন্দে কৃষ্ণনগর। কৃষ্ণনগর শহরে প্রতিষ্ঠিত গুণিজনদের বহুমূর্তি তারা পরিষ্কার করেন। সাথে কৃষ্ণনগরের শিল্পকলার সাথে যুক্ত শিল্পীদের নিয়ে, রাস্তা আলপনা, ফেস পেন্টিং, ও ছোটো বাচ্চাদের নিয়ে একটি ১২০ ফুট ক্যানভাস রঙীন করে তোলেন। ক্যানভাসের ছবিটি রুপ দেওয়া হয় একদিকে প্রতিনিয়ত শিল্পী ও মানুষের সমাজে বেঁচে থাকার যুদ্ধ, মধ্যে অবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত শষ্যশ্যমলা ভারত মাতা শেষে শান্তির প্রতীক বুদ্ধ,সাথে ছোটোদের রঙীন আঁকিবুকি।
আরো পড়ুন মাতৃ ঋণ ও পিতৃ ঋণ সমুদ্রের থেকেও গভীর: শ্রীমৎ বিজ্ঞানানন্দ ব্রহ্মচারী
সাথে অভিভাবক শিশুদের নান্দনিক রাস্তা আলপনা এক অালাদা রুপ নেয় নববর্ষের প্রাক্কালে। এই অভিনব অনুষ্ঠানটি হয় কৃষ্ণনগর শক্তিনগর শক্তিমন্দির প্রাঙ্গনে। শহরের মানুষের উৎসাহ ছিলো চোখে পড়ার মতো।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post