নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান:- বিশ্ব বাইসাইকেল দিবস উপলক্ষে এবং প্লাস্টিক বর্জন করে পরিবেশ বাঁচানোর ডাক দিয়ে সাইকেল যাত্রা আয়োজন করা হল শনিবার সুইচ অন ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জেলার বিভিন্ন প্রান্তে। বর্ধমান শহরে এদিন সকালে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা বর্ধমান ওয়েভ, কেয়ার অফ বর্ধমান, অঙ্কুর , মিলিত প্রয়াস, টিম উড়ান , বর্ধমান রোডিশ মোটরসাইকেল ক্লাব, বর্ধমান সদর সামাজিকি ওয়েলফেয়ার সোসাইটি, গাছ গ্রুপ , টিম সংকল্প ও নিউ রেভলিউশন এবং পূর্ব বর্ধমান সাইক্লিং ক্লাবের আট শতাধিক সাইকেল আরোহি শহরের না না প্রান্ত থেকে যাত্রা শুরু করে জেলা গ্রন্থাগারে যাত্রা শেষ করে সাইকেল আরোহিরা।
এদিন এই নিয়ে সর্বমঙ্গলাপার্কে একটি অনুষ্টানে অংশ নেয় কাউন্সিলর শ্যামাপ্রসাদ ব্যানার্জি, স্বীকৃতি হাজরা, চায়না কুমারি, ছিলেন, চিকিৎসক অরিন্দম ব্যানার্জি, রাজ্য ধান্য ব্যবসায়ী সমিতির কনভেনর বিশ্বজিৎ মল্লিক অপরদিকে জেলা গ্রন্থাগারে জাতিয় পুরস্কার প্রাপ্ত শিক্ষক অরুপ কুমার চৌধুরী ও জাতিয় সেবা প্রকল্প আধিকারিক ড: ওম শঙ্কর দুবে। উদ্যোক্তাদের পক্ষে, ভিনয় জাজু ও সন্দীপন সরকার বলেন, সাইকেল র্যালির পাশাপাশি প্লাস্টিক বর্জন করে পরিবেশ সচেতনতা নিয়ে এদিন বার্তা দেওয়া হয়। এদিন রাস্তায় প্লাস্টিকের বোতল এবং পলিথিন কুড়িয়ে আনা হয়েছে। পরিবেশ দিবসের দিন এই প্লাস্টিক দিয়ে মডেল তৈরি করে প্রদর্শনী করা হবে বর্ধমান শহরের চার জায়গায় সচেতনতার লক্ষ্যে।
প্রতি অংশগ্রহণ কারীকে মরশুমি ফল আম উপহার দেওয়া হয় স্থানীয় আম চাষিদের পাশে থাকতে। এদিন বিকালে জেলার চার ব্লকে তথা কাটোয়াতে সুমন দার স্টাডি সেন্টার , বর্ধমান ২ ব্লকে বড়শুল ক্রীকেট অ্যাকাডেমি ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা বৃক্ষবন্ধু , জামালপুরে সাদিপুর অ্যাথলেটিক ক্লাব, কনকপুর সাহায্যের হাত , ইচ্ছে এডুকেশন ও ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ও খন্ডঘোষে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা কুলে বসুন্ধরা এবং সদিচ্ছা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ও সাইকেল যাত্রা হয়। সেখানেও চার শতাধিক সাইকেল আরোহি সাইকেল চালান।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post