কৌশিক ঘোষ, হাওড়া: ১৪ জুন,বুধবার সন্ধ্যায় হাওড়ার ঐতিহ্যমন্ডিত টাউন হলে ভারত বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মৈত্রী পরিষদ হাওড়া জেলা কমিটির উদ্যোগে বিশ্ব কবি কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মোৎসব উপলক্ষে স্মরণে বরণে রবীন্দ্র- নজরুল শীর্ষক এক সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হল। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সমবায় মন্ত্রী তথা ভারত বাংলাদেশ (কেন্দ্রীয় কমিটি) সাংস্কৃতিক মৈত্রী পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা অরুপ রায়, উত্তর হাওড়া বিধানসভার বিধায়ক তথা ভারত বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মৈত্রী পরিষদের হাওড়া জেলা কমিটির প্রধান উপদেষ্টা গৌতম চৌধুরী, ভারত বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মৈত্রী পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি রাধারাণী দত্ত, ভারত বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মৈত্রী পরিষদের ( বাংলাদেশ) প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন রকী, সহ বাংলাদেশ থেকে বহু বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
অভিলাসা সাহার একক সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুভারম্ভ হল। উপস্থিত সকল বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাজী নজরুল ইসলামের তৈলচিত্রে পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করে শ্রদ্ধা জানান। মন্ত্রী অরুপ রায় বাংলাদেশ থেকে আগত সকল অতিথিদের বিশেষ অভিবাদন ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন পাশাপাশি আনুষ্ঠানের সাফল্য ও কামনা করেন। বিধায়ক গৌতম চৌধুরী ভারত ও বাংলাদেশের বীর শহীদ যোদ্ধাদের শ্রদ্ধা জানান ও সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন রকি ও সকল কে ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করার করা কথা বলেন। ভারত ছাড়াও অন্যান্য দেশেও তাদের সংগঠনের শ্রী বৃদ্ধি ও প্রসারের কথা ও তিনি জানান। ভারত বাংলাদেশ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়ন ও সুস্থ ধারার সাংস্কৃতি বিকাশই হলো তাদের মূল লক্ষ্য। সংগীত, নৃত্য পরিবেশন, বক্তব্য পেশের মাধ্যমে অনুষ্ঠান পরিচালিত হল। অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন দীপান্বীতা ভট্টাচার্য্য।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post