দেবশ্রী মুখার্জী : রাজ্য সরকার ইতিমধ্যেই রাজা রামমোহন রায়ের বসতবাড়ি সহ সন্নিহিত এলাকা হেরিটেজ সাইট হিসেবে ঘোষণা করেছে। তার মধ্যে আছে রাধানগরে রামমোহন হল, রামমোহনের স্বনির্মিত বাড়ির ভগ্নাবশেষ ,সতীদাহ স্মারক বেদী ও তৎসংলগ্ন এলাকা। রাধানগর পল্লী সমিতির পক্ষ থেকে আগামী ২২ শে মে ২০২২ রাজা রামমোহন রায়ের জন্মস্থান রাধানগরে তার ২৫০ তম জন্মবার্ষিকী উদযাপনে সারাদিন ব্যাপী বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে । রাধানগর পল্লী সমিতির পক্ষ থেকে অনুষ্ঠান বিষয়ে ও তাদের কয়েকটি সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব সামনে রাখতে গতকাল অর্থাৎ ১০ ই মে ২০২২ এক সাংবাদিক বৈঠকের আয়োজন করা হয় কলকাতা প্রেস ক্লাবে।এই বৈঠকে সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয় , পশ্চিমবঙ্গ সহ সারাদেশে রামমোহনের নামে কোন বিশ্ববিদ্যালয় নেই।
আরো পড়ুন রবীন্দ্রজয়ন্তী উপলক্ষে “শতকণ্ঠে রবীন্দ্রনাথ”
রাধানগরে যে রামমোহন বিশ্ববিদ্যালয় আছে তাকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় করার আবেদনের সাথে রাধানগর এবং সংলগ্ন রঘুনাথপুরে যে হেরিটেজ সাইট ঘোষিত হয়েছে – সেখানে দেশী-বিদেশী পর্যটকদের জন্য একটি উন্নত মানের পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা, কলকাতা থেকে রাধানগরে আসার পথে চাপাডাঙ্গার পরের যে রোড এবং বর্ধমান থেকে রাধানগরে আসার পথে মায়াপুরে দুটি স্থায়ী কংক্রিটের তোরোন নির্মাণ করে সেই রাস্তাটিকে ‘রাজা রামমোহন সরণী’ নামাঙ্কিত করা এবং শিক্ষাবিদ তথা সুলেখক ড: পরেশ চন্দ্র দাস মহাশয়ের লেখা বাংলা বই’ বিশ্বপথিক রামমোহন’ ও ইংরেজিতে লেখা দ্বিতীয় বই “Rammohun A Bridge between the East and the West ” রচনার জন্য লেখকে সম্মানিত করার প্রস্তাব রাখা হয়।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post