নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: অভিনেত্রী রশ্মিকা মান্দানা, যাকে সম্প্রতি মিশন মজনুতে দেখা গেছে, তিনি গত কয়েক মাস ধরে ট্রলদের কাছ থেকে যে ঘৃণা পাচ্ছেন তা নিয়ে মুখ খুলেছেন। একটি নতুন সাক্ষাত্কারে, রশ্মিকা তার জীবনে যা কিছু করেন তার সাথে ট্রলের সমস্যা হওয়ার কথা বলেছিলেন। তিনি যোগ করেছেন যে তারা যদি সঠিকভাবে যোগাযোগ করে তবে তিনি শুনতে ইচ্ছুক কিন্তু বলেছেন যখন তারা আপত্তিজনক হয়ে ওঠে তখন এটি মানসিকভাবে প্রভাবিত হয়।
একটি সাক্ষাত্কারে রশ্মিকাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে তিনি সাফল্য এবং খ্যাতি সত্ত্বেও সবকিছু ছেড়ে দিতে চান? অভিনেতা বলেছিলেন ‘মাঝে মাঝে’ চিন্তাটি তার মনকে অতিক্রম করেছিল। প্রেমা দ্য জার্নালিস্টের সাথে তার ইউটিউব চ্যানেলে আলাপকালে রশ্মিকা বলেন, “মানুষ আমার শরীরে সমস্যায় ভুগছে। আমি যদি খুব বেশি পরিশ্রম করি তবে আমাকে একজন পুরুষের মতো দেখায়। আমি যদি খুব বেশি পরিশ্রম না করি তবে আমি খুব মোটা। আমি যদি খুব বেশি কথা বলি, সে খুব ক্রন্দিত। আমি যদি একেবারেই কথা না বলি, ওহ, এটা মনোভাব। আমি মনে করি লোকেদের আমার শ্বাস নিতে সমস্যা হবে এবং শ্বাস নিতেও সমস্যা হবে। তাহলে আপনি আমাকে কি করতে চান আমি চলে যাব কি থাকব” সে বলল।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post