দেবশ্রী মুখার্জী : কোহিনূর ড্যান্স একাডেমীর উপস্থাপনায় ২২মে’২৩ সন্ধ্যায় জ্ঞানমঞ্চে একটি ধ্রুপদী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে নবরসের আধারে রচিত নৃত্যনাট্য রস ভারতম পরিবেশিত হল। নৃত্য পরিচালক গুরু কোহিনূর সেন বরাটের পরিচালনায় ও পোখরাজ চক্রবর্তীর নাট্যরূপে নির্মিত ৷
রসভারতম বিষয় ভাবনা ভারতীয় নাট্য পরম্পরার নয়টি রস সর্বজনবিদিত। শৃঙ্গার, হাস্য, করুণ, রৌদ্র, বীর, ভয়ানক, বিভৎস, অদ্ভূত ও শান্ত। এই নয়টি রসের অভিব্যক্তি হয় বিভাব, অনুভব এবং ভাবের সঙ্গে স্থায়ীভাবের মিলনে। ‘রসভারতম’ – নৃত্যনাট্যে সেই নবরসের অভিব্যক্তির প্রয়াস করা হয়েছে ‘মহাভারত’ থেকে সংগৃহীত নয়টি বিষয়কে অবলম্বন করে। প্রতিটি রস বর্ণনায় আলাদা আলাদা রাগ –রাগিনীরও প্রয়োগ করা হয়েছে।
নৃত্যকল্প ও সামগ্রিক পরিচালনা : গুরু কোহিনূর সেন
বরাটভাবনা ও রচনা : পোখরাজ চক্রবর্তী
সহযোগী নৃত্যপরিচালক : দ্রাবীণ চ্যাটার্জ্জী
সহকারী নৃত্যপরিচালনা : উজ্জ্বল অধিকারী
পোষাক পরিকল্পনা : := দ্রাবীণ চ্যাটার্জ্জী ও বিশ্ব
প্রযোজনা নিয়ন্ত্রক : সুজয় ঠাকুর ও পিউ পিয়ালী বোস
অনুসঙ্গ সরঞ্জাম : রঙ্গন পাপাই
বিশেষ নৃত্যশিল্পী : প্রলয় সরকার ও রাকেশ বিশ্বাস
আলোক প্রক্ষেপণ পরিকল্পনা : দীনেশ পোদ্দার
শব্দ প্রক্ষেপণ : সঞ্জীব ঘোষ
নেপথ্য কন্ঠশিল্পী : তাপস রায়, পোখরাজ চক্রবর্তী, পিয়ালী দাসগুপ্ত, পৌষালী সেন বরাট ও কোহিনূর সেন বরাট
সল্লুকাট্টু : শুভজিৎ দত্ত, বিশ্বপ্রতিম বোস ও কোহিনূর সেন বরাট
সঙ্গীতশিল্পী : জয়দীপ সিনহা, শুচিস্মিতা চক্রবর্তী ও পোখরাজ চক্রবর্তী
সঙ্গীত ও শব্দ পরিকল্পনা : অরূপ রতন মূখার্জ্জী, পোখরাজ চক্রবর্তী, জয়দীপ সিনহা, কৌস্তভ সেন , : মানব মূখার্জ্জী
সরোদ : কৌশিক মূখার্জ্জী
পারকাশন ও তালবাদ্য : অরূপ রতন মূখার্জ্জী
শব্দগ্রহণ, পরিকল্পনা, মিক্স এণ্ড মাস্টারিং : স্টুডিও এস্থেটিক্স (কৌস্তভ সেন বরাট)
বিশেষ কৃতজ্ঞতা : শ্রী কল্যান সেন বরাট ও শ্রীমতি জয়শ্রী দাস

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post