নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান: বর্তমান দিনে লোকসংখ্যার সঙ্গে গাড়ির সংখ্যাও প্রচুর পরিমাণে বেড়েছে। তাই প্রায় সব সময়ই ছোট খাটো থেকে বড় দুর্ঘটনা লেগেই আছে। অনেক সময় দেখা যায় সেই সমস্ত দুর্ঘটনা ঘটার জন্য আমনুষের অমনোযোগিতা ই দায়ী। পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই জন্য সেফ ড্রাইভ ও সেফ লাইভ কর্মসূচি নিয়ে এসেছেন। পুলিশ প্রশাসন প্রতি নিয়ত এই কর্মসূচির মাধ্যমে জন সাধারণকে সচেতন করে চলেছেন।
আরো পড়ুন Pratham Barer Pratham Dekha: মুক্তি পেল ‘প্রথম বারের প্রথম দেখা’র ট্রেলার ও মিউজিক
মঙ্গলবার পূর্ব বর্ধমানের জামালপুরের আঝাপুর চৌমাথায় জাতীয় সড়কের নিকটবর্তী জায়গায় জামালপুর থানা একটি সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফ এর উপর একটি অনুষ্ঠান করেন। জার দায়িত্বে ছিলেন সেকেন্ড অফিসার রতন দাস। এই অনুষ্ঠানে জামালপুর থানার পুলিশকর্মী ছাড়াও সিভিক ভলেন্টিয়ার ও ভিলেজে পুলিশরা অঙ্গসগ্রহন করে। একটি রেলীর মাধ্যমে পথ চলতি মানুষকে সচেতন করা হয়। গাড়ি চালাতে গেলে কি করা উচি আর কি করা নয় সে বিষয়ে সাধারণ মানুষকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়। কোনোমতেই মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানো যাবে না সে কথাও স্পষ্ট করে বলে দেওয়া হয়।পুলিশের এই ভূমিকায় খুশি সাধারণ মানুষ।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post