আমজাদ আলী, মালদা: প্রথম দিনেই প্রচারে ঝড় তুললেন চাঁচল ১ নং ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির তৃণমূল প্রার্থী সাইন আখতার। দীর্ঘদিন শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত সাইন। বহু ছাত্রকে গড়ে তুলেছেন নিজের হাতে। রাজনীতি এবং সমাজে অবক্ষয় দেখে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার। সামলেছেন সংগঠনের দায়িত্ব। এবার শীর্ষ নেতৃত্ব তাকে প্রার্থী করেছে। চাঁচল ১ নং ব্লকের ভগবানপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার পঞ্চায়েত সমিতির ৫ নং আসন থেকে লড়ছেন তিনি। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ওই পঞ্চায়েত সমিতির অন্তর্গত ৭ টি বুথের গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রার্থী ও কর্মীদের নিয়ে ভেবা হাটখোলা ময়দান থেকে প্রচার শুরু করেন। প্রথমে স্থানীয় বাজারের বিভিন্ন দোকানে গিয়ে মানুষের সঙ্গে কথা বলে ভোট প্রার্থনা করেন।
পরবর্তীতে হাটখোলা ময়দানে কর্মীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন। কর্মীদের বার্তা দেন প্রচার চলাকালীন নিয়ম-শৃঙ্খলা বজায় রেখে সংযত থাকার। কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ লক্ষ্য করা যায়। একদিকে যখন প্রার্থী তালিকা নিয়ে তৃণমূলের অন্দরে বিভিন্ন জায়গায় অসন্তোষ দেখা যাচ্ছে। তখন সাইন আক্তার কে নিয়ে উৎসাহিত দলের কর্মীরা। কর্মীদের মতে যেভাবে একজন শিক্ষককে দল থেকে প্রার্থী করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্তে সকলেই খুব খুশি। সাধারণ ভোটাররাও উনাকে সাদরে গ্রহণ করবে। হাটখোলা ময়দানে কর্মীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখার পর প্রায় দুই শতাধিক বাইক নিয়ে বাইক র্যালি করেন প্রার্থী সাইন আক্তার। সাইন আক্তার জানান, ” আমি মানুষের কাছে যাচ্ছি ভোট প্রার্থনা করছি। মানুষ উন্নয়ন দেখে আমাদের ভোট দেবে। জয়ের ব্যাপারে সম্পূর্ণ নিশ্চিত। এখানে বিরোধীরা কোন ফ্যাক্টর না।”

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post