নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা পেরোলেই প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে ‘শেষ পাতা’ (Shesh Pata)। ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় সাড়া ফেলে দিয়েছে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় (Prosenjit Chatterjee) , গার্গী রায়চৌধুরী, বিক্রম চ্যাটার্জি অভিনীত সিনেমাটির ট্রেলার। এবার সেই সিনেমার নেপথ্য সঙ্গীতের একটি ছোট অংশ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে গান বাঁধলেন সর্বজিৎ ঘোষ (Sarbajit Ghosh)।
এ জগতে কতকিছুই যে হয়, সামান্য থেকে সামান্যতর অনুপ্রেরণায় একের পর এক সৃষ্টির বকুল ফুল ফোটে। তবে কিনা, কর্মের জন্য কর্তার ইচ্ছে আবশ্যক। আসলে ঘটেছে কী, ফ্রেন্ডস কমিউনিকেশন প্রযোজিত ‘শেষ পাতা’র (Shesh Pata) ট্রেলার মুক্তির দিন আমন্ত্রিত ছিলেন এসআরএল মোশন পিকচার্সের কর্ণাধার সর্বজিৎ ঘোষ (Sarbajit Ghosh)। প্রযোজক ফিরদৌসুল হাসানের সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের হৃদ্যতা, সেই খাতিরেই ট্রেলার মুক্তির দিন উপস্থিতও হয়েছিলেন সর্বজিৎ (Sarbajit Ghosh)৷ সেখানেই হঠাৎ করে সর্বজিৎ-এর মনে ধরে যায় সিনেমাটির নেপথ্য সঙ্গীতের একটি বিশেষ অংশ।
ব্যস, তারপর আবার কী? সেই অংশটুকু থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই সম্পূর্ণ নতুন একটি গান বেঁধে ফেলেন প্রখ্যাত এই সুরকার, যার সুরে এর আগে গান গেয়েছেন অনুপম রায়, রূপঙ্কর বাগচী, ইমন চক্রবর্তি ও আকৃতি কক্করের মত খ্যাতনামা শিল্পীরা। তবে গানের কথার সৌজন্যে অবশ্য শ্যামশ্রী গাঙ্গুলি। গানটিতে সর্বজিৎ-এর সঙ্গে গলা মেলাতে দেখা গিয়েছে প্রমিথ গাঙ্গুলিকে।
প্রসঙ্গত, ‘শেষ পাতা’র (Shesh Pata) নেপথ্য সঙ্গীতটির সুরকার দেবজ্যোতি মিশ্র। আর এদিকে, প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় তথা দেবজ্যোতি মিশ্র-র ভীষণ বড় ভক্ত সর্বজিৎ। এসআরএল মোশন পিকচার্সের কর্ণাধার জানিয়েছেন, দুই প্রিয় ব্যক্তিত্ব-কে শ্রদ্ধা জানাতেই এভাবে গান বেঁধেছেন তিনি৷ ইতিমধ্যেই বহু দর্শক সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখে ফেলেছেন গানটিকে, চোখ এড়ায়নি মি. ইন্ডাস্ট্রি প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়েরও (Prosenjit Chatterjee)। তিনিও গানটি শেয়ার করেছেন নিজের অফিশিয়াল অ্যাকাউন্ট থেকে। ‘শেষ পাতা’রই (Shesh Pata) একাধিক দৃশ্য দেখা যাচ্ছে মিউজিক ভিডিওটিতে। মানুষ পছন্দও করছেন, লাইক-শেয়ারে ভেসে যাচ্ছে গানটি৷

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post