পৃথা মন্ডল: বিশ্বের একমাত্র প্রাণী সী হর্স (Seahorse) , যারা পুরুষেরা গর্ভধারণ করে থাকে। সত্যি এ এক অবাক করা ব্যাপার বটে। কিন্তু এ একেবারে সত্যি। বিশ্বমন্ডলীয় নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে ও অগভীর সমুদ্রে এই সী হর্স (Seahorse) প্রাণীদের দেখতে পাওয়া যায়। সী হর্স (Seahorse) প্রাণীগুলি সাধারণত ভীতু প্রকৃতির হয়ে থাকে।
সব সময় এদের শিকারির ভয় থাকে, এবং এরা জলজ প্রাণী হলেও সাতারে দক্ষতা এদের খুবই কম তাই অতিরিক্ত জলের স্রোতে ভেসে যাওয়ার ভয়ও এদের প্রবল। এই সী হর্স (Seahorse) প্রাণী সিন্দুঘটক নামেও পরিচিত। প্রজননকালে এরা অনেক বেশি শাবকের জন্ম দিয়ে থাকে এবং স্ত্রী সী হর্স (Seahorse) পুরুষ সী হর্সদের সাথেই থাকে তাদের দেখাশোনা করার জন্য।
প্রজননকালে পুরুষ সী হর্স (Seahorse) তাদের পেটের থলিতে জল ভর্তি করতে থাকে। কারণ সন্তানের ধারন তাদেরই করতে হবে এরপর মিলনের সময় স্ত্রী সী হর্স (Seahorse) তার ডিম্বনালি পুরুষ সী হর্স (Seahorse) -এর থলির মধ্যে ঢেলে দেয় এই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হতে সময় লাগে মাত্র ছয় সেকেন্ড। এরপর পুরুষ সিহর্স (Seahorse) তার পেটের থলির মধ্যে থাকা জলে শুক্রাণু ছেড়ে দেয় ফলে ডিম্বাণুর সাথে মিলনে তৈরি হয় ভ্রুণ। সহজ ভাবে বললে হয় প্রজননকালে স্ত্রী সী হর্স (Seahorse) পুরুষ সী হর্সের পেটের দিকে অবস্থিত এক বিশেষ থলিতে ডিম ছাড়ে। এই থলিকে বলা হয় ব্রুটবীচ। এই থলি অনেকটা মা ক্যাঙ্গারুর পেটের থলির মতো হয়ে থাকে।
পুরুষ সী হর্স (Seahorse) প্রজাতি ভেদে আনুমানিক 9 থেকে 45 দিন পর্যন্ত গর্ভধারণ করে থাকে। এই গর্ভধারণকালে পুরুষ সী হর্সের (Seahorse) প্রয়োজন হয় বেশি অক্সিজেনের এবং পরিমাণে বেশি খাদ্যের যা যোগান দেয় স্ত্রী সী হর্স (Seahorse)। গর্ভধারণকালে স্ত্রী সী হর্স (Seahorse) কখনোই পুরুষ সী হর্সকে একা ফেলে রেখে চলে যায় না। প্রসব হওয়া না পর্যন্ত পুরুষ সী হর্সের যাবতীয় খেয়াল রাখে স্ত্রী সী হর্স।
প্রজাতিভেদে পুরুষ সী হর্স (Seahorse) 100 থেকে 1000 বাচ্চা প্রসব করে থাকে, প্রসবকালীন সময়ে যাতে বাচ্চাদের কোন কষ্ট না হয়, তাই জন্য পুরুষ সী হর্স (Seahorse) তার পেট ফুলিয়ে রাখে। এই প্রসবের সময় লাগে, প্রায় ঘন্টাখানেক এইছাড়াও বাচ্চাদের নিরাপত্তার কারণে সী হর্স (Seahorse) প্রসব করে থাকে সাধারণত রাতের অন্ধকারে।
তবুও সী হর্সের (Seahorse) প্রসব করা বাচ্চাদের মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে জীবিত থাকে মাত্র 0.5 শতাংশ বাচ্চা। সমুদ্রের জলের প্রচন্ড স্রোত এছাড়াও অন্যান্য খাদক প্রাণীর আক্রমণে প্রাণ যায় সী হর্সের বাচ্চাদের।
The seahorse is a unique and fascinating marine creature that belongs to the family Syngnathidae. They are found in shallow tropical and temperate waters around the world and are known for their distinctive upright posture, long snouts, and curly tails. Seahorses have a bony exoskeleton instead of scales, which makes them vulnerable to predators, and they rely on camouflage to avoid being detected. They are also slow swimmers, and their curled tails allow them to anchor themselves to seaweed or coral, where they can wait for prey to come to them.
One of the most interesting aspects of seahorse biology is their reproductive behavior. Unlike most other animals, it is the male seahorse that carries and gives birth to the young. After a courtship ritual, the female seahorse deposits her eggs into the male’s pouch, where they are fertilized and carried until they are ready to hatch. Seahorses are unfortunately threatened by habitat loss, overfishing, and the aquarium trade. Many species are listed as vulnerable or endangered, and conservation efforts are underway to protect them and their habitats.
While the seahorse is indeed unique in the animal kingdom for the way in which males carry and give birth to the young, it is not the only animal species in which this occurs. There are several other species of fish, such as pipefish and some species of seadragon, that also exhibit male pregnancy, as well as some species of amphibians, such as the Surinam toad. Additionally, some species of birds, such as the emu and the seahorse-like jacana, also have males that take on parental duties such as incubating eggs and caring for young. However, the seahorse is certainly one of the most well-known examples of male pregnancy, and its unique reproductive behavior has captured the imagination of people around the world.
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post