নিজস্ব সংবাদদাতা,পূর্ব বর্ধমান:- প্রবীণ সিপিএম নেতা তথা প্রাক্তন বিধায়ক মদন ঘোষ প্রয়াত হলেন শুক্রবার ২১শে এপ্রিল। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮১ বছর। শুক্রবার সকাল ৭টা ১০ মিনিট নাগাদ শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এই প্রবীণ বাম নেতা। দীর্ঘদিন ধরেই বিভিন্ন রকম বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন তিনি। বর্ধমান জেলা সিপিএমের অতি পরিচিত মুখ ছিলেন মদনবাবু।
দলের প্রায় সর্বস্তরে অগাধ বিচরণ ছিল তাঁর। একাধিক স্তরের জনপ্রতিনিধি হিসাবেও কাজ করেছেন। মদনবাবু দীর্ঘদিন বর্ধমান জেলার সিপিএম জেলা সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন। সিপিএমের রাজ্য কমিটিতে ছিলেন দীর্ঘদিন পাশাপাশি কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যও হন তিনি । এছাড়াও পার্টির কৃষকসভার গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন।
যে সকল বাম নেতাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে রাজ্যে পার্টি ক্ষমতায় এসেছিল, মদনবাবু তাঁদের মধ্যে অন্যতম। পার্টি অন্ত প্রাণ মদনবাবু দীর্ঘদিন বিধায়ক ছিলেন। বর্ধমান জেলা পরিষদের সভাধিপতি হিসাবেও কাজ করেছেন। তাঁর প্রয়াণে শোকস্তব্ধ রাজনৈতিক মহল। শোকপ্রকাশ করেছেন, বিমান বসু,রবীন দেব, মহম্মদ সেলিমের মতো প্রবীণ নেতারা। শুক্রবারই তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়। বিকেল পর্যন্ত পূর্ব বর্ধমান জেলার দলীয় কার্যালয়ে শায়িত থাকে অশীতিপর নেতার দেহ। জানা গেছে বিকেল সাড়ে ৪টে নাগাদ শেষকৃত্য সম্পন্ন হয় তাঁর।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post