নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান: পয়েন্ট ব্লাঙ্ক রেঞ্জ’ থেকে গুলি করে খুন ‘ করা হলো কয়লা মাফিয়া রাজেশ ঝা ওরফে রাজুকে। পর পর ছয় থেকে সাতটা গুলি করা হয় তাকে সূত্র মারফত খবর। গুলিবিদ্ধ হয়েছেন রাজুর এক সঙ্গী ব্রতীন মুখার্জিও। শনিবার সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিট নাগাদ ঘটনাটি ঘটে পূর্ব বর্ধমানের শক্তিগড়ে। খবর পেয়ে পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশের পদস্থ আধিকারিকরা ছুটে আসেন ঘটনাস্থলে। শক্তিগড় থানার পুলিশ এসে গুলিবিদ্ধ ব্যক্তি ও তাঁর সঙ্গীদের অনাময় হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে গুলিবিদ্ধ রাজুকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। শনিবার দুর্গাপুরের দিক থেকে গাড়ি নিয়ে আসছিলেন রাজেশ ঝা।
চালক ছাড়াও আরও দুইজন ছিলেন গাড়িতে। শক্তিগড়ে গাড়ি দাঁড় করিয়ে খাওয়া দাওয়া করছিলেন তাঁরা। সেই সময় নীল রঙের একটি চারচাকা গাড়ি এসে থামে ওই গাড়ির পাশে। কয়েকজন নেমে এসে পর পর গুলি চালায়। রাজু গাড়িতেই লুটিয়ে পড়েন। পিছনের সিটে থাকা রাজুর সঙ্গী পালানোর চেষ্টা করলে তাঁকেও লক্ষ্য করে গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। তাঁর ডানহাতে গুলি লেগেছে বলে জানা গিয়েছে। এরপর দুষ্কীতারা কলকাতার দিকে গাড়ি ছুটিয়ে পালায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ৬-৭টি গুলির শব্দ পাওয়া গিয়েছে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) কল্যাণ সিংহরায়, ডিএসপি রাকেশকুমার চৌধুরি, পুলিশ সুপার কামনাশীষ সেন ঘটনাস্থলে পৌঁছান,পরিদর্শন করেন ঘটনাস্থল। ঘটনাস্থলের স্থানীয় দোকানে সিসিটিভি ক্যামেরা খতিয়ে দেখছে পুলিশ অধিকারিকরা ।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post