নিজস্ব প্রতিনিধি, ব্যারাকপুর :- অটো চালক বনাম সিভিক ভলেন্টিয়ারদের সংঘর্ষে বৃহস্পতিবার বেলায় উতপ্ত হয়ে ওঠে শ্যামনগর ঘোষপাড়া রোড। এদিন গন্ডগোলের সূত্রপাত শ্যামনগর স্টেশনের সামনে রাস্তায় অটো রাখা নিয়ে। অটো চালকের সঙ্গে বিবাদে জড়িয়ে পড়েন সিভিক ভলেন্টিয়াররা। বচসা থেকে আচমকা গন্ডগোল বৃহৎ আকার নেয়। মারপিটে উভয় পক্ষের বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। জগদ্দল থানার পুলিশ এই ঘটনায় সাতজন অটো চালককে গ্রেপ্তার করেছে। উল্লেখ্য, যানজট এড়াতে ঘোষ পাড়া রোডের শ্যামনগর স্টেশন সংলগ্ন ২৪ নম্বর রেলগেট থেকে চৌরঙ্গী মোড় পর্যন্ত অটো-টোটো চলাচল নিষিদ্ধ করেছে প্রশাসন। অভিযোগ, নোটিশ অমান্য করেই এদিন একজন অটো চালক ঢুকে পড়লে সিভিক ভলেন্টিয়ার আটকায়। এতেই দুপক্ষের মধ্যে বাকবিতন্ডা বেধে যায়।
মুহূর্তের মধ্যে গন্ডগোল বড় আকার নেয়। জগদ্দল থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী পৌঁছে সাতজন অটো চালককে গ্রেপ্তার করেছে। যদিও অটো ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জয় যাদবের দাবি, বচসা চলাকালীন আগে এক সিভিক ভলেন্টিয়ার অটো চালকের নাকে ঘুষি মারে। তারপর উভয় পক্ষের মধ্যে মারপিট বেধে যায়। কিন্তু পুলিশ একপক্ষের লোকজনকে পাকড়াও করেছে। ঘটনায় অভিযুক্ত সিভিক ভলেন্টিয়ারদের কাউকেই গ্রেপ্তার করলো না। আহত আতপুর সাব ট্রাফিক গার্ডের এ এস আই সমর চক্রবর্তীর দাবি, অটো চালকরা সিভিক ভলেন্টিয়াদের অটো চালকরা মারধোর করছে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছতেই তাকে ধাক্কা মেরে দেয়। অটো চালকদের মারে তাদের পাঁচজন আহত হয়েছে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post