কুশল দাসগুপ্ত, শিলিগুড়ি : অপেক্ষা করে আবার একটা বছর। আবার এসো মা। আজকে বিজয়ার দিনে ঠিক এই সুরেই ভাসল গোটা শিলিগুড়ি। এবারের আবহাওয়া সত্যি সত্যি শিলিগুড়ির মানুষের মন ভরিয়ে দিল। সব জায়গাতেই গতানুগতিক ভীড় লক্ষ করা গেছে। শিলিগুড়ির মানুষ এবারে দিনের 24 ঘন্টার মাধ্যমে মায়ের দর্শন করল। এই মন্তব্য এক পূজা কমিটির বিশেষ কর্মকর্তার। তিনি জানালেন এবারে শিলিগুড়ির মানুষ আনন্দ করে ঘুরতে পেরেছে।
দশমী সকাল থেকেই সব পূজো প্যান্ডেলে ভীড় করেছেন গৃহবধুরা। সব জায়গাতেই মায়ের বরন কে নিয়ে চরম উত্তেজনা ছিল গৃহবধুদের মধ্যে। শিলিগুড়ি যেন আজকে সিদুর খেলায় ভাসল। সকাল থেকেই তার আভাস দেখা গেছে মিষ্টির দোকান এবং ফুলের দোকানগুলিতে। ভীড় কমাতে নিজের পরিবারের লোকেদের নিয়ে এসেছিলেন ফুল বিক্রেতারা। সিদুর কেনার যেন প্রতিযোগিতা লেগে গিয়ে ছিল সকাল থেকেই।
মাকে বরন করতে হুড়োহুড়ি লেগে যায় সব বাড়ির গৃহবধুদের মধ্যে। আজ তার আভাস পাওয়া গিয়েছিল আজ সকালেই। মায়ের বিদায়ের সাথে সাথে আগামীতে মায়ের আগমনের আনন্দ যেন দেখা গেল আজ বিজয়ার দিনে। সব মিলিয়ে আজ বিজয়ার দিনে আনন্দ এবং বিষাদে মেতে উঠল শিলিগুড়ি।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post