নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: বিতর্ক ও নোবেল যেন একে অপরের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িয়ে রয়েছে। কখনও ব্যক্তিগত জীবন, কখনও নেশাদ্রব্য, কখনও আবার নানা বিষয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে সমালোচনায় জড়িয়ে পড়েন বাংলাদেশের সঙ্গীতশিল্পী নোবেল। সম্প্রতি রবীন্দ্র নাথ ঠাকুরকে নিয়ে মন্তব্য করে বিপাকে পড়েছিলেন তিনি। এরপরই তাঁকে আইনি নোটিস পাঠায় চট্টগ্রামের এক আইনজীবী। সাতদিনের সময় দিয়ে তাকে বলা হয় যদি সাত দিনের মধ্যে নোবেল ক্ষমা না চায় তাহলে তাঁর প্রতি কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এমনকী সাইবার ক্রাইমের ধারায় তাঁর বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আইনি নোটিস পাওয়া মাত্রই, ফেসবুক থেকে যাবতীয় পোস্ট মুছে দেন নোবেল। ঘটনার কিছুদিন পরেই রবীন্দ্র সঙ্গীত ‘আমার পরাণ যাহা চায়’ গেয়ে ফেসবুকে পোস্ট করেন সঙ্গীতশিল্পী।
গায়ক হিসেবে জনপ্রিয়তা পেলেও তাঁর নানা কর্মকাণ্ডের জেরে বারংবার সমালোচনার মুখে পড়েছেন নোবেল। তবে এবার গান গেয়েই ট্রোলের মুখে পড়েন নোবেল। অনেকেই তাঁর গানের প্রশংসা করেছেন। কিন্তু ভালো গান গাইলেই কেউ মানুষ হয়ে যায় না এই দাবিতে তাঁর মানসিকতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। এক নেটিজেন তাঁর উচ্চারণে ভুলও ধরেছেন। ‘তোমাতে করিব বাস’-এর বদলে নোবেল গেয়েছেন ‘তোমাতে করিব বাঁশ’, এমনটাই দাবি নেটিজেনদের। এক অনুরাগী লিখেছেন, ‘কত সুন্দর কন্ঠস্বর!ব্যক্তিত্বটা ঠিক রাখলেই হতো’, আরেক নেটিজেন লেখেন, ‘সব হারিয়ে সেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাছেই হার মানতে হলো? শুভ বুদ্ধির উদয় হোক’, অন্য একজন লিখেছেন, ‘তুমি ভালো হয়ে যাও,কারণ তোমার কন্ঠ, তোমার গান অসম্ভব সুন্দর, ভালো কিছু আশা করি তোমার ব্যক্তিত্বের কাছ থেকে।’
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post