প্রীতম ভট্টাচার্য : রথ দেখাবে পথ। রথ সকলের প্রিয়, ছোটদের রথ এক আলাদা খেলার সামগ্রী। বড় রথের পাশাপাশি ছোটোদের রথ এখন বেশ নজরকাড়ে সকলের। বাজারে ছোট রথের চাহিদাও খুব। বাড়িতে শিশুদের একটু নতুনত্বের স্বাদ দিতেই ছোট রথ কেনা হয় ও সাজানো হয় অনেক বাড়িতেই।
এরকম এক ছোট ক্ষুদের রথে সামাজিক বার্তা দিয়ে সাজানো, গাছ লাগান, জলঙ্গী নদী বাঁচান, পাখিদের বাড়ি চাই, জল অপচয় করবো না, থ্যালাসেমিয়া দূর হোক,রক্তদান করুন। প্রতিবছরের মতো এবছর রথ সাজানো চলছিলো কৃষ্ণনগর ষষ্ঠীতলা নিবাসী ভট্টাচার্য্য পরিবারের ছোট সদস্যের। সেই রথকে আরও প্রাণবন্ত করতে পরিবারের বড়রা লিখে দিলেন পরিবেশ বাঁচানোর স্লোগান।বাড়ির বড়দের কথায় শিশুদের শেখাতে হবে সমাজে কিভাবে পরিবেশ বাঁচানোর পাশাপাশি রক্তদান ও থ্যালাসেমিয়া রোগের প্রতিরোধ করতে হবে।
ছোট সদস্যের নাম দিয়েই এই রথের নাম রাখা হয়েছে কুটুসের রথ।বিশ্বের সমস্ত মানুষের কাছে পৌছে যাক এই বার্তা।মোবাইল নয়, এসো বই পড়ি, ছবি আঁকি, শরীর সুস্থ রাখি। এলাকার ছোটোরা এরকম একটি রথ পেয়ে খুব খুশী।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post