নিজস্ব প্রতিনিধি, ব্যারাকপুর :- বাম আমলে যারা তৃণমূলের ওপর অত্যাচার চালিয়েছে। তারাই এখন তৃণমূলের ঝান্ডা কাঁধে নিয়ে একাংশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে হাত মিলিয়ে শ্রমিকদের ওপর জুলুমবাজি করছে। শুক্রবার শ্যামনগর এক্সাইড ব্যাটারি কারখানা গেটের সভায় দলের একাংশের বিরুদ্ধে এমনই অভিযোগ খাড়া করলেন ব্যারাকপুর কেন্দ্রের সাংসদ অর্জুন সিং। তৃণমূল সমর্থিত এক্সাইড পার্মানেন্ট মজদুর মোর্চা ইউনিয়নের তরফে আয়োজিত সভায় তিনি বললেন, কিছু অসাধু শক্তি সিপিএমকে মদত জোগাচ্ছে। এক্সাইড কারখানায় শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচন করা হচ্ছে না। লাভজনক এই কারখানাটিকে শেষ করে দেওয়ার চক্রান্ত চলছে। সাংসদের দাবি, আতপুরে সরকারি এন পি টি কারখানা থেকে মেশিনপত্র লুঠপাট চলছে। রামস্বরূপ রড তৈরির কারখানা শেষ হয়ে গিয়েছে।
নৈহাটির গৌরীপুর জুটমিল ও সিসি কোম্পানি শেষ হয়ে গিয়েছে। তার দাবি, তৃণমূল সরকার শ্রমিকদের পক্ষে। কিন্তু দলেরই একাংশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে হাত মিলিয়ে শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করছে। এদিনের সভায় সাংসদ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এক্সাইড পার্মানেন্ট মজদুর মোর্চা ইউনিয়নের কার্যকরী সভাপতি সঞ্জয় সিং, ভাটপাড়ার সিআইসি হিমাংশু সরকার, কাউন্সিলর সত্যেন রায়ও সোমনাথ তালুকদার, তৃণমূল নেতা মন্নু সাউ, শ্যামল তলাপাত্র, দীপক সাউ, বিপ্লব ঘোষ প্রমুখ।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post