নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: সোনম কাপুর (Sonam Kapoor) এবং আনন্দ আহুজা দম্পতি লক্ষ্যগুলি পরিবেশন করে, কেবল তাদের চিত্তাকর্ষক ছবি দিয়ে নয় বরং তারা একে অপরের প্রতি কতটা শ্রদ্ধাশীল। এই দম্পতির নিজের জন্য একটি হ্যাশট্যাগও রয়েছে, যাকে বলা হয় ‘প্রত্যহের ঘটনা’ যা তাদের ভক্তদের হৃদয় গলিয়ে দেয়! অভিনেত্রীও তিনি যা অনুভব করেন সে সম্পর্কে বেশ সোচ্চার এবং সৎ এবং তার ইনস্টাগ্রাম গেমটিকে বেশ বাস্তব রাখে।
উদাহরণস্বরূপ, সোনম এখন তার স্টোরিতে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন যা বাবাদের বর্ণনা করে এবং কীভাবে তারা তাদের মেয়ের সামনে কীভাবে আচরণ করে সে সম্পর্কে তাদের সতর্ক হওয়া উচিত। পোস্টটিতে লেখা হয়েছে, “বাবা: আপনি যখন আপনার স্ত্রীর হাত ধরেন বা যখন আপনি আপনার স্ত্রীর পিঠে আলতো করে হাত দেন তখন আপনার মেয়ে লক্ষ্য করে। আপনার মেয়ে যখন আপনার স্ত্রীর কথা শোনেন (বা না করেন) তখন তিনি কথা বলছেন। তিনি আপনাকে আপনার চারপাশের জগতকে উপেক্ষা করে আপনার ফোনের দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখেন। আপনার মেয়ে আপনার কাছ থেকে শিখছে কিভাবে তার সাথে কথা বলা, সম্মান করা এবং যত্ন নেওয়া এবং ভালবাসার আশা করা উচিত। আপনার মেয়ে আপনার প্রতিটি কাজই দেখছে।”

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post