স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের নতুন নিয়ম সংক্রান্ত নির্দেশিকা জারি করে স্বাস্থ্য দফতর। জানানো হয়, সমস্ত হাইড্রোসিল সার্জারির ক্ষেত্রে সরকারি হাসপাতালের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। কোনও বেসরকারি হাসপাতালে কোনও ধরনের হার্নিয়ার সার্জারি করা যাবে না কয়েকটি ক্ষেত্র বাদ দিয়ে।
এছাড়াও, বেসরকারি হাসপাতালে দাঁতের এই চিকিৎসাগুলি যেমন, স্কেলিং, সব ধরনের ডেন্টাল ফিলিং, পাল্প ক্যাপিং, ক্যাপ পরানো এবং ব্রিজেস এবং কোন প্রসাধনী দাঁতের পদ্ধতি হবে না। বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, হার্নিয়া, হাইড্রোসিল ও দাঁতের অস্ত্রোপচার সরকারি হাসপাতালে করালেই শুধুমাত্র স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের সুবিধা পাওয়া যাবে।
– স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের আওতায় হাইড্রোসিল অপারেশন করাতে গেলে সরকারি হাসপাতালেই করতে হবে।
– স্বাস্থ্যসাথীর আওতায় বেসরকারি হাসপাতালে হার্নিয়া অপারেশন করা যাবে না। কেবলমাত্র অবস্ট্রাকটিভ হার্নিয়া, ইনকারসিরেটেড হার্নিয়া, স্ট্র্যাঙ্গুলেটেড হার্নিয়া বা হার্নিয়ার ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হয়েছে। এগুলি, বেসরকারি হাসপাতালের পরিষেবা নেওয়া যাবে।
– স্বাস্থ্যসাথীর আওতায় দাঁতের স্কেলিং, ফিলিং, পাল্প ক্যাপিং বা দাঁত তোলা, পূর্ণ বা আংশিক ডেঞ্চারও করা যাবে না বেসরকারি হাসপাতালে।
এছাড়াও, ক্যান্সার সার্জারি, পথ দুর্ঘটনার শিকার রোগীদের প্রস্থেসিস ছাড়া দাঁতের যাবতীয় চিকিৎসার ক্ষেত্রেও স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে বেসরকারি হাসপাতালে করালে পরিষেবা মিলবে না। শুধু সরকারিতে মিলবে। এই নতুন নিয়ম করার কারণ হিসাবে ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে, জেলা হাসপাতাল, সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজগুলির মান বাড়ানো হয়েছে। এগুলিতে না গিয়ে চিকিৎসাতেও বেসরকারি হাসপাতালে যাচ্ছে অনেকেই। সেজন্যই রাশ টানা হয়েছে নিয়মে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post