কুশল দাসগুপ্ত, শিলিগুড়ি : একে সুগারের ভয়, অন্যদিকে ইউরিক আসিড সবমিলিয়ে শিলিগুড়িতে মিষ্টির জনপ্রিয়তা একেবারেই তলানিতে। শিলিগুড়িতে রমরমা বাজার রেষ্টুরেন্টের। এর সাথে আছে ফুটপাতের দোকান। সবমিলিয়ে একমাত্র পূজো ছাড়া মিষ্টিমুখ করেন না কেউই। আগে শুভ কাজে মিষ্টি কিনতেন মানুষ, এখন সেটাও কমে গেছে।
সন্ধ্যায় রাস্তার সিঙ্গারা কিংবা চপের দোকানে যেভাবে ভীড় করেন সাধারন মানুষ, তুলনায় মিষ্টি একেবারেই নীচের দিকে।সেই তুলনায় রেষ্টুরেন্টের কদর আকাশছোয়া। এমনকি রাস্তার দোকানেও ভীড় থাকে প্রচণ্ডভাবে। বাচ্চাদের এখন মিষ্টিতে অরুচি। ভাইফোটায় মিষ্টির তুলনায় বিক্রি বেড়েছে বিরিয়ানী এবং ফ্রাইড রাইসের। সবাই বাড়ি নিয়ে যাচ্ছেন মিষ্টির বদলে বিরিয়ানী। কেন এই অবস্থা মিষ্টির?
জানালেন মিষ্টির দোকানদার প্রথমত সুগার এবং পরে এত মুখরোচক খবর বাজারে এসেছে যে মিষ্টির দাপট অনেকটাই কমে এসেছে। কেউ খান না মিষ্টি, এমনকি বিয়েবাড়ি এবং অননপ্রাসনেও পাতে খুব কম লোকই মিষ্টি তোলেন। অনেক মিষ্টির দোকানই এখন পরিবর্তন করে ফেলেছেন দোকানের। কারন বিক্রি না হলে কিভাবে চালাব কর্মচারী দিয়ে জানিয়ে দিলেন এক মিষ্টির দোকানের মালিক। আমাদের ইচ্ছা করে মিষ্টির দোকান চালাতে, কিন্তুু উপায় নেই এখন পরিস্থিতি অনুযায়ী আমাদের চলতে হবে বলে জানিয়ে দিলেন তিনি।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post