সংবাদদাতা বসিরহাট: একবার সামনে থেকে জননেত্রী মুখ্যমন্ত্রীকে দেখার জন্য টাকির রাস্তার দুই পাশে দিয়ে হাজার হাজার মহিলা ও পুরুষ দাঁড়িয়ে। সামসের নগর জনসভা শেষ করে বেলা দুটো নাগাদ টাকি এরিয়ান ক্লাবের মাঠে মুখ্যমন্ত্রীর হেলিকপ্টার নামে। মুখ্যমন্ত্রীর আসার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছিলেন বসিরহাটের দক্ষিণের বিধায়ক ডক্টর সপ্তর্ষি মুখোপাধ্যায়। এরপর মুখ্যমন্ত্রী হেলিকপ্টার থেকে নামতেই তাকে দেখে এগিয়ে গিয়ে পায়ে নমস্কার দেন বিধায়ক। এরপর সেখান থেকেই যাবার পথে টাকি গভমেন্ট কলেজের ছাত্র ছাত্রীরা হাত নাড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রীর গাড়িকে থামানোর চেষ্টা করে।
গাড়ি থেকে মুখ্যমন্ত্রী নেমেই ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে হাত মেলায় এবং পড়াশুনো কেমন হচ্ছে জানতে চাই। ছাত্র ছাত্রীরা মুখ্যমন্ত্রীকে কাছে পেয়ে খুশিতে ফেটে পড়ে।এরপর সেখান থেকে টাকি রাজবাড়ি-ঘাটে পৌঁছান মুখ্যমন্ত্রী সেখানেই অপেক্ষা করে দাঁড়িয়ে এলাকার বহু মহিলারা। মুখ্যমন্ত্রীর গাড়ি দেখেই শাক বাজিয়ে উলু দিয়েই সম্বর্ধনা জানান মুখ্যমন্ত্রীকে। এরপর মুখ্যমন্ত্রী গাড়ি থামিয়ে তাদের উদ্দেশ্যে কিছুটা এগিয়ে যান গিয়েই বেশ কিছুক্ষণ রাজবাড়ী ঘাটে দিকে তাকিয়ে থাকেন । এরপর এলাকার মহিলাদের সাথে কথা বলে জানতে চান কেমন আছেন এবং সবার শরীর ঠিক আছে তো । আবার গাড়িতে উঠেই টাকিতে রাত্তিরে থাকার গেস্ট হাউজের উদ্দেশ্যে চলে যান।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post