কুশল দাসগুপ্ত, শিলিগুড়ি : শিলিগুড়িতে সমাজসেবা করেও প্রচারবিমুখ তাপস আচার্যি।তিনি শুধুমাত্র জানেন মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে। আর উপকার করতে পারলেই তার মুখে হাসি ফোটে। তিনি জানান আমি মিথ্যে বলি না,কারো অনিষ্ঠ করি না, যা উপার্জন করি পরিবারের প্রয়োজন এবং মানুষের প্রয়োজনে খরচ করি।
তিনি জানালেন আমি আজকের থেকে না কুড়ি বছরের বেশী সময় ধরেই মানুষের উপকার করে চলেছি। কার কি লাগবে সেটা আমার কানে আসলেই আমি দৌড়াতে চেষ্টা করি। আমি জানি উপকার করতে, আর কিছুই চাই না। এটা আমার জন্মগত নেশা। তাপস আচার্যি আরো জানান আমি কারো উপকার করতে গিয়ে তাকে অসন্মান করতে চাই না। কার কি দরকার সেটা হয়ত বুঝতে পারি না, কিন্তুু চেষ্টা করি সেই অভাব মিটিয়ে দিতে।
পাড়ার লোকজনও তাকে একজন সমাজসেবী বলেই চেনেন। তাদের ভাষায় তাপস আচার্যিকে বললেই সেই কাজের সমাধান হয়ে যায়। যিনি ভাইফোটা দেন তিনি মানুষের পিছনেও দৌড়ান।তিনি আরো জানান দরকার হলে রাত তিনটের সময় আমি দৌড়াই। কারো দরকার হলে যদি আমার সামর্থ থাকে আমি চেষ্টা করব সেই অভাবী মানুষের প্রয়োজন মেটাতে।
এই কাজের মধ্যে দিয়েই আমি ভগবানের সেবা করি। কারন আমি মনে করি মানুষের মধ্যেই ভগবান আছেন। মানুষের সেবা করলেই ভগবানকে পাওয়া যায়। দিনরাত ফোন আসলেই দৌড়ান তাপসবাবু। তাই তো তিনি পাড়াতে সবার কাছে প্রিয়। ভালোবাসার মানুষ।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post