কল্যাণ দত্ত, পূর্ব বর্ধমান:- করমন্ডল এক্সপ্রেস এর দুর্ঘটনায় পূর্ব বর্ধমান জেলার বর্ধমান দু নম্বর ব্লকের বড়শুলের কুমিরকোলা গ্রামের বাসিন্দা পঁচিশ বছরের মৃত শফিক কাজীর নিথর দেহ ফিরল তার বাড়িতে। বাড়িতে দেহ ফেরার সঙ্গে সঙ্গেই কান্নায় ভেঙে পড়েন পরিবারের সমস্ত সদস্য। শনিবার রাত দুটোর সময় উড়িষ্যার বালেশ্বর থেকে তার নিথর দেহ এসে পৌঁছায় বাড়িতে।শফিক কাজীর সেই নিথর দেহকে কবরস্থ করা হয় রবিবার সকালে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য গত ২রা জুন উড়িষ্যার বালেশ্বরে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে শালিমার চেন্নাইকে গামী করমন্ডল এক্সপ্রেস।
দেশলাইয়ের বাক্সের মত উল্টে পাল্টে যায় সমস্ত ট্রেনের বগি। শুরু হয় মৃত্যু মিছিল। চারিদিকে শুধু রক্তের চাপা দাগ। এই অভিশপ্ত ট্রেনের রাজমিস্ত্রি জোগাড়ের কাজ করতে যাচ্ছিলেন পূর্ব বর্ধমান জেলার, বর্ধমান দু’নম্বর ব্লকের বড়শুল কুমির কোলার বাসিন্দা ২৫ বছরের যুবক শফিক কাজী। তার নিথর দেহ বাড়িতে ফেরার পরই খবর পেয়ে উপস্থিত হন, বর্ধমান উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক নিশীথ কুমার মালিক, জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ বাগবুল ইসলাম, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অরুণ গোলদার, কর্মাধ্যক্ষ পরমেশ্বর কোনার, গ্রাম পঞ্চায়েতের উপ প্রধান রমেশ চন্দ্র সরকার, সদস্য কামরুল হাসান, প্রাক্তন উপপ্রধান গৌরাঙ্গ লাল বসু সহ এলাকার সাধারণ মানুষ জন।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post