নিজস্ব প্রতিনিধি, ব্যারাকপুর :- অবশেষে ৪৭ বছরের সমস্যার অবসান ঘটলো। নৈহাটির অরবিন্দ রোডের ১৭৪ জন হকার ভাইকে লটারির মাধ্যমে পুনর্বাসন দেওয়া হল নবনির্মিত হকার্স মার্কেটে। রবিবার সন্ধেয় এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে হকার ভাইদের হাতে নতুন দোকান ঘরের চাবি তুলে দেওয়া হল। এদিন পুনর্বাসন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ অর্জুন সিং, পুলিশ কমিশনার অলোক রাজোরিয়া, রাজ্যের সেচ মন্ত্রী তথা নৈহাটির বিধায়ক পার্থ ভৌমিক, নৈহাটির পুরপ্রধান অশোক চট্টোপাধ্যায়-সহ বিশিষ্ট জনেরা। এদিন সাংসদ অর্জুন সিং বললেন, অরবিন্দ রোডের হকারদের সমস্যা ছিল বহুদিনের।
কিন্তু নৈহাটির বিধায়ক পার্থ ভৌমিক ও পুরপ্রধান অশোক চট্টোপাধ্যায়ের উদ্যোগে সেই সমস্যার পাকাপাকি সমাধান হল। হকার ভাইয়েরা জায়গা পেলেন নতুন হকার্স মার্কেটে। আগামীদিনে এখানে ব্যবসার আরও প্রসার ঘটবে বলে জানালেন সাংসদ অর্জুন সিং। আগামী তিন বছরের মধ্যে নতুন মার্কেটের হাল বদলে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন পুরপ্রধান অশোক চট্টোপাধ্যায়।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post