কুশল দাশগুপ্ত, শিলিগুড়ি: বৃষ্টির কারনে সমস্যা তৈরী হচ্ছে অনেকটাই।তবুও বৃষ্টির ভ্রুকুটিকে উপেক্ষা করে মানুষের পাশে থাকতে শিলিগুড়ির ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ঘুরছেন মেয়র নিজেই। প্রতিটি বাড়িতে যাচ্ছেন এবং সেখানকার মানুষের সাথে কথা বলেই সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন কিভাবে কি করা উচিত। কারো সমস্যা যদি গুরুতর আকার নেয় তবে মেয়র তার সাথে থাকা আধিকারিকদের নির্দেশ দিচ্ছেন যতটা তাড়াতাড়ি করা যায় এই কাজ। যেসব বাড়ি একেবারেই সাধারন এবং ছাপোষা বাড়ি সেখানে গিয়ে অনেকক্ষন কথা বলছেন মেয়র। কারো বাড়িতে দুপুরের খাবার খেয়েই রওয়ানা দিচ্ছেন।
তিনি জানালেন এই মানুষের মনের কথা শুনতে শুনতে একেবারেই কাছে চলে যাচ্ছি ওদের। এইভাবে কিছুটা হলেও সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারছি কিছুটা হলেও আমার মনে হয় সেটা। মেয়রের সাথে সাথে যাচ্ছেন ডেপুটি মেয়র এবং শিলিগুড়ি পুরনিগমের অন্যান্য কাউন্সিলারেরা। মেয়র দুই নং বোরোর অন্তর্গত ওয়ার্ডগুলি পরিদর্শন করছেন বর্তমানে। তিনি জানালেন এইভাবে কিছু কিছু ওয়ার্ড ঘুরব আমি। দেখা যাক কিভাবে আমি সমাধান করতে পারি শিলিগুড়ির সাধারন মানুষের। যদিও বৃষ্টির কারনে একটু সমস্যা তৈরী হচ্ছে আমাদের তবে পূজোর পরে জোরকদমে শুরু করা হবে “মানুষের পাশে থাক” এই প্রকল্পের কাজ।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post