দীপ দেব: সোনাই বিধানসভার অন্তগর্ত মেহেরপুর অঞ্চলের একটি উল্লেখযোগ্য জনবসতি হচ্ছে শিবালিক পার্ক।বিগত চার দশক গড়ে উঠা মধ্যবিত্ত শ্রেনীর বাস, এখানে বেশি অংশ চাকরিজীবি শিক্ষক, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ছোট ও মাঝারী ব্যবসায়ী।এলাকাবাসীর স্বার্থে ১৯৪৭ সালে একটি এলাকাবাসীরাই মিলে একটি ডেভেলপমেন্ট কমিটি গঠন হয়েছিল এবং আজও তা অব্যাহত চলছে ও এলাকার সার্বিক উন্নয়নের স্বার্থে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন কমিটি সদস্যরা। যেমন, বিদ্যুৎ বিভাগের দেওয়া স্ট্রিট লাইট জ্বলছে, এর বিল এবং রক্ষনাবেক্ষনের খরছ বহন করছে ডেভেলপমেন্ট কমিটি।কিন্তু শিবালিক পার্কের রাস্তাটির অর্ধেশকাংশ ভেঙ্গে বেহাল অবস্থায় পরিনত হয়েছে, স্থানীয় জনগন সহ পথচারীরা রাস্তায় চলাফেরা করতে বিরাট অসুবিধা পোঁয়াতে হচ্ছে বিশেষ করে বর্ষাকালে কারন হলো কার্যক্ষেত্রে কমিটির আন্তরিকতা থাকলেও স্থানীয় জনপ্রতিনিধি সহ পূর্ত বিভাগের প্রয়োজনীয় সহযোগীতা অভাবে এলাকায় উন্নত রাস্তা এবং উপযুক্ত জল নিষ্কাশনের কাজ গড়ে তুলা সম্ভব হচ্ছে না বলে সাংবাদিকদের সামনে মন্তব্য করেন উক্ত ডেভেলপমেন্ট কমিটির সভাপতি ওমঙ্কার নাথ রায় মহাশয়।
তিনি আরো বলেন, বিগত ভয়াবহ বন্যায় এই এলাকার রাস্তা সহ নালার ব্যাপকভাবে ক্ষতি ঘটেছে,তা যদি অতিস্বঃত্বর ব্যবস্থা না নেওয়া নেওয়া হয় তাহলে আগামীতে বিরাট বিপর্জয়ের মুখে পড়বে এই শিবালিক পার্ক সহ সংলগ্ন এলাকাবাসী তাই আজ সাংবাদিক সম্মেলন ডেকে সংবাদ মাধ্যমের আসামের মূখ্যমন্ত্রী ডাঃহিমন্ত বিশ্ব শর্মার মহাশয়ের কাছে তাদের মৌলিক অধিকারের কথা গুলো তুলে ধরেন এবং উক্ত সমস্যাগুলো নিরসনে অতিসত্বর উপযুক্ত ব্যবস্থা করবেন আশাবাদী। সেদিন কমিটির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন অঞ্জন স্বামী রথীন্দ্র মোহন চৌধুরী , অলক দাসগুপ্ত , সুদীপ্ত দেবরায়, ডাঃ শিশিরাংশু মজুমদার, মানবেন্দ্র কুন্ড সহ আরো অন্যান্যরা।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post