নিজস্ব প্রতিনিধি, ব্যারাকপুর :- একসময় পড়ুয়াদের জোয়ার ছিল। আজ সমস্ত শ্রেণী কক্ষ ছাত্র শূন্য। স্কুল চত্বর পুরো শুনশান। শিক্ষকরা আসেন, খাতায় সই করেন। আর বাড়ি চলে যান। এমনই বেহাল দশা নৈহাটির ৩ নম্বর বিজয়নগর বয়েজ হাই স্কুলের। স্থানীয়দের অভিযোগ, চার-পাঁচ বছর ধরে স্কুলে কোনও ছাত্র নেই। শিক্ষকরা আসেন, আবার ছুটির সময় বাড়ি চলে যান। কিন্তু বিনা পরিশ্রমিকেই শিক্ষকরা বেতন পাচ্ছেন।
যদিও শিক্ষকদের দাবি, করোনা পরবর্তী সময় থেকে ছাত্র সংখ্যা নেই। জানা গিয়েছে, এই স্কুলে এক শিক্ষিকা-সহ নয়জন শিক্ষক আছেন। শিক্ষক দিলীপ বিশ্বাস বললেন, ছাত্র নেই একদম ভালো লাগছে না। অন্যকোনও স্কুলে তাদেরকে বদলি করে দেওয়া হোক। নৈহাটির পুরপ্রধান অশোক চট্টোপাধ্যায় বলেন, পঠন-পাঠনের ওপর নির্ভর করে স্কুলের সুনাম। তবে ছাত্র শূন্য বিজয়নগর হাই স্কুলটি নিয়ে তিনি বিধায়কের সঙ্গে আলোচনা করবেন।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post