দীপ দেব: এই অঞ্চলের প্রবীণ নাগরিক তথা একজন ধর্মপ্রাণ মহিলা হিসেবে সবার মধ্যে সু-পরিচিত ছিলেন প্রয়াত কস্তুরী পাল।তিনি আজ সকাল চারটা পয়তাল্লিশ মিনিটে শিলচর মেহেরপুর স্থিত শিবালিক পার্কের নিজ বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর তিনি মূলত শিলচর অম্বিকাপট্টির বাসিন্দা এবং বিবাহ সূত্রে তিনি পরে শিবালিক পার্কে আসেন এবং সেখানেই পরোলোক গমন করেছেন। প্রয়াত কস্তুরী পাল কর্মজীবনে শিলচর ছোট লাল সেঠ গালর্স হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষিকা হিসেবে সুনামের সহিত চাকরি থেকে অবসর গ্ৰহন করেন এবং উনার প্রয়াত স্বামী আশিষ পাল ছিলেন পশু পালন বিভাগের রাজ্যিক অ্যাডিশলেন ডিপুটি ডিরেক্টর ছিলেন।
তিনি বরাক নন্দনী সংস্থার সদস্যা সহ অনেক গুলো সংস্থার সঙ্গে মিলে সামাজিক কাজ করেছেন। প্রয়াতা কস্তুরী পালের শবদেহ দাহ করানো কালে উপস্থিত ছিলেন শিলচর ভোলাগিরি আশ্রম পরিচালনা কমিটির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন শিলচর ভোলাগিরি আশ্রমের পরিচালনা কমিটির সদস্যবৃন্দেরা সহ আত্মীয় পরিজনেরা।উনার বিদেহী আত্মার চিরশান্তি কামনা করে বলেন ভোলাগিরি আশ্রমের বেনারস শাখার অধ্যক্ষ শ্রীমৎ স্বামী মাধবানন্দ গিরি মহারাজ ও শিলচর স্থিত ভোলাগিরি আশ্রমের কর্মাধ্যক্ষ শ্রীমৎ স্বামী ভুবনেশ্বরানন্দ গিরি মহারাজেরা,প্রয়াতা কস্তুরী পাল ভোলাগিরি আশ্রমের একনিষ্ঠ ভক্ত ছিলেন এবং উনার মৃত্যুতে অপূরনীয় ক্ষতি ঘটেছে ভোলাগিরি আশ্রমের। উনার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পরিচিত মহলে এক শোকের ছায়া নেমে পড়েছে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post