অভিষেক পাল : বঙ্গ সফরের দ্বিতীয় দিনে আজ সড়ক পথেই বেলুড় মঠে আসছেন রাষ্ট্রপতি। তাঁর এই যাত্রাপথকে নির্বিঘ্ন করতে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে সমগ্র যাত্রাপথ। এদিন সকালে রাষ্ট্রপতির বেলুড় মঠে সফরের জন্য হাওড়াতেও শহরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। তাঁর সফরের জন্য মঙ্গলবার সকাল থেকেই হাওড়ায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। রাষ্ট্রপতি হিসেবে নিযুক্ত হওয়ার পর থেকে এই প্রথম রাজ্যে ২ দিনের সফরে এসেছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টা নাগাদ বেলুড় মঠ দর্শনে আসার কথা রয়েছে তাঁর। প্রায় ঘন্টাখানেকেরও কম সময় বেলুড় মঠে থাকবেন তিনি।
এদিন বেলুড় মঠ দর্শন ছাড়াও তাঁর কলকাতা ও শান্তিনিকেতনে আরও দুটি অনুষ্ঠান রয়েছে। প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, কলকাতা থেকে দ্বিতীয় হুগলি সেতু হয়ে সড়ক পথেই বেলুড়ে আসবেন রাষ্ট্রপতি। তাঁর এই যাত্রাপথকে নির্বিঘ্ন করতে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হচ্ছে সমগ্র যাত্রাপথ। বালির সমগ্র জিটি রোডের দু’পাশে দেওয়া হয়েছে বাঁশ ও শালখুঁটি দিয়ে শক্তপোক্ত ব্যারিকেড। প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রপতির সফর উপলক্ষে বালির নিমতলা থেকে বেলুড় মঠ পর্যন্ত সমগ্র জিটি রোডের দু’পাশে দেওয়া হয়েছে বাঁশ ও শালখুঁটি দিয়ে শক্তপোক্ত ব্যারিকেড। জিটি রোড থেকে বেলুড় মঠের মূল প্রবেশদ্বার পর্যন্ত ফুটপাথও শক্ত শালখুঁটি দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়েছে। সাধারণ মানুষ ও দর্শণার্থীদের ওই ব্যারিকেডের বাইরে থেকেই রাষ্ট্রপতির কনভয় দেখতে হবে।
বেলুড় মঠের পক্ষ থেকেও বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়েছে মঙ্গলবার সকাল থেকে বেলা ১০টা পর্যন্ত রাষ্ট্রপতির সেখানে থাকাকালীন সময়ে দর্শক ও ভক্তবৃন্দের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। উল্লেখ্য, আজ সকালে সড়কপথেই রাষ্ট্রপতির কনভয় এসে পৌঁছাবে বেলুড় মঠে।
রাষ্ট্রপতি শ্রীরামকৃষ্ণের মূল মন্দির, স্বামী বিবেকানন্দের আবাসগৃহ সহ মঠের অন্য মন্দির সমূহ দর্শন করবেন। রাষ্ট্রপতির হাতে মঠের পক্ষ থেকে বেশ কিছু স্মারক ও প্রসাদী শাড়ি, ফল ও শাল তুলে দেওয়া হতে পারে বলেও জানা গেছে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post