নিজস্ব প্রতিনিধি, ব্যারাকপুর :- দক্ষিণেশ্বরে জবরদখল জমি উচ্ছেদে গিয়ে বাধা পেয়ে পিছু হটতে হল রেল অধিকারিকদের। প্রসঙ্গত, পূর্ব রেলের তরফে আগাম নোটিশ দিয়ে জানানো হয়েছিল ২২ আগস্টের মধ্যে দক্ষিণেশ্বরে দখলদারদের রেলের জায়গা খালি করতে হবে। কিন্তু জায়গা খালি না করায় মঙ্গলবার রেল প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে জবরদখল জমি উচ্ছেদে আসেন রেল অধিকারিকরা। অভিযোগ, স্থানীয় কাউন্সিলর অরিন্দম ভৌমিকের নেতৃত্বে বস্তির লোকজন উচ্ছেদে বাধা দেয়। রেল পুলিশের সামনেই তারা বসে পড়ে অবস্থান বিক্ষোভ করতে থাকে। এমনকি জবরদখল মুক্ত করার জন্য জেসিবি মেশিন আনা হলেও, সেই জেসিবিকে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়েছে।
বিক্ষোভকারীদের সাফ দাবি, পুর্নবাসন দিলেই তারা রেল কলোনি ছেড়ে চলে যাবেন। কিন্তু জোর করে উচ্ছেদ করা যাবে না। স্থানীয় কাউন্সিলর অরিন্দম ভৌমিকের দাবি, বহু বছর ধরে এখানে ৩০০ থেকে ৩৫০ পরিবার বসবাস করছেন। সুতরাং গায়ের জোরে বস্তি উচ্ছেদ করা যাবে না। বিকল্প জায়গায় বন্দোবস্ত করে দিলেই ওরা বস্তি ছেড়ে দেবে। এপ্রসঙ্গে বিজেপির উত্তর ২৪ পরগনা জেলার আহ্বায়ক জয় সাহা বলেন, সিপিএম এবং তৃণমূল নেতারা পয়সার বিনিময়ে রেলের জায়গায় মানুষজনকে থাকবার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। তবে উন্নয়নের জন্য রেলের জমির দরকার। এবার রাজ্য সরকারকে দ্বায়িত্ব নিতে হবে রেলের জমি দখল মুক্ত করে দখলদারদের অন্যত্র পুর্নবাসন দেওয়া।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post