নিজস্ব প্রতিনিধি, ব্যারাকপুর :- হালিশহর পুরসভার কুমোর পাড়ায় ২০১৪ সাল থেকে চালু হয়েছিল উদয়ন শিশু শিক্ষা নিকেতন নামে একটি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের। অভিযোগ উঠেছে, স্কুল কর্তৃপক্ষকে নোটিশ না দিয়েই ওই স্কুল বাড়িটি রাতের অন্ধকারে ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছে জমির মালিক। স্কুলবাড়িটি ধুলোয় মিশে যাওয়ায় অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ ১২০ জন খুদে পড়ুয়ার। ‘স্কুল ফিরিয়ে দাও, আমরা আবার পড়তে চাই’ লেখা প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে কখনও তারা স্কুলের সামনে, আবার কখনও থানার সামনে বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন।
মঙ্গলবার হালিশহর থানায় দাঁড়িয়ে খুদে পড়ুয়াদের আর্জি, স্কুল ফিরিয়ে দেওয়া হোক। স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা অর্পিতা বিশ্বাসের অভিযোগ, নোটিশ না দিয়েই স্কুলবাড়িটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়ায় নথিপত্র লোপাট হয়ে গিয়েছে। অর্পিতা দেবীর দাবি, খুদে পড়ুয়াদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে তাদের বিকল্প জায়গায় ব্যবস্থা করে দেওয়া হোক। যদিও বাড়ির মালিক সীমা সরকারের দাবি, আদালতের নির্দেশেই জরাজীর্ণ বিল্ডিং ভেঙে ফেলা হয়েছে। কিন্তু রাতের অন্ধকারে নয়, দিনের বেলাতেই ওই বিল্ডিং ভাঙা হয়েছে। তার দাবি, এক বছরের মধ্যে সমস্ত বকেয়া মিটিয়ে জায়গা ছেড়ে দেওয়ার লিখিত প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা। কিন্তু ওনি সেই প্রতিশ্রুতি রাখেন নি । হালিশহর পুরসভার পুরপ্রধান শুভঙ্কর ঘোষ বলেন, এভাবে স্কুলবাড়ি ভাঙা ঠিক হয়নি। স্কুল কর্তৃপক্ষের তরফে নথিপত্র দিলে খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post