কল্যাণ দত্ত, পূর্ব বর্ধমান: টানটান উত্তেজনায় শেষ হলো সদর সাউথ সাব ডিভিশন পুলিশের দক্ষিণ দামোদর চ্যালেঞ্জার কাপ ক্রিকেট ট্রফি। সিআইসি ও সি আই বি এর মধ্যে বারো ওভার করে খেলা হয়। সদর সাউথ সাব ডিভিসিনের তরফ থেকে এই খেলার আয়োজন করা হয়। এই খেলায় দুই দলের বাইশ জন পুলিশ অফিসার অংশগ্রহণ করেছিলেন। খেলায় অংশগ্রহণ করেন এস ডি পি ও (সদর সাউথ ) সুপ্রভাত চক্রবর্তী, সিআইসি সুব্রত ঘোষ, সিআইবি অরূপ ভৌমিক, খেলায় আরও অংশগ্রহণ করেছিলেন রায়না থানার অফিসার ইনচার্জ সৈকত মন্ডল, মেমারি থানার অফিসার ইনচার্জ সুদীপ্ত মুখার্জী,খন্ডঘোষ থানার অফিসার ইনচার্জ সুব্রত বেরা , জামালপুর থানার অফিসার ইনচার্জ রাকেশ সিং ,মাধবডিহি থানার অফিসার ইনচার্জ উত্তাল সামন্ত , সেহারা আউট পোস্টের ও সি প্রীতম বিশ্বাস , সেহারা ট্রাফিক গার্ডের ও সি প্রদীপ পাল, সাতগেছিয়া ফাঁড়ির বড় বাবু বুদ্ধদেব ঢুলি সহ দুই দলের মোট ২২ জন পুলিশ অফিসার ।
সিআইসি দল বারো ওভারে ১০৫ রান করে। সি আই বি বারো ওভার সমাপ্ত হওয়ার আগেই ১০৬ রান করে জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় রান তুলে নেয় । পুলিশের এই ক্রিকেট দেখতে শ্যামসুন্দর কলেজের মাঠে দর্শকদের ভিড় জমে যায়। ২৪ ঘন্টা প্রশাসনিক দায়িত্ব সামলে ক্রিকেট খেলায় সবাই আনন্দ উৎসবে মেতে উঠেছিলেন। এস ডি পি ও সদর সাউথ সুপ্রভাত চক্রবর্তী জানান প্রশাসনিক চাপ সামলেও তাদের এই খেলায় আনন্দ পেয়েছি । যুব শ্রেণীদের উদ্দেশ্যে মাঠে খেলাধুলার বার্তা দেন এস ডি পি ও সুপ্রভাত বাবু। খেলার সমগ্র ব্যবস্থাপনায় ছিলেন রায়না থানার অফিসার ইনচার্জ সৈকত মন্ডল। ব্যাট হাতে সফল ভূমিকা পালন করেন, সি আই সি সুব্রত ঘোষ, জামালপুর থানার অফিসার ইনচার্জ রাকেশ সিং। মাঠে দুরন্ত পারফরমেন্স দেখান এস ডি পি ও (সদর সাউথ) সুপ্রভাত চক্রবর্তী, রায়না থানার অফিসার ইনচার্জ সৈকত মন্ডল, মেমারি থানার অফিসার ইনচার্জ সুদীপ্ত মুখার্জী, খণ্ডঘোষ থানার অফিসার ইনচার্জ সুব্রত বেরা।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post