নিজস্ব প্রতিনিধি, ব্যারাকপুর :- চিৎকার চেঁচামেচি করার জন্য চতুর্থ শ্রেণীর খুদে পড়ুয়াদের কপালে জুটলো মারধোর। চরম নিন্দনীয় ঘটনার সাক্ষী থাকলো ভাটপাড়া পুরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাঁকিনাড়ার ৪ নম্বর গলি এলাকা। জানা গিয়েছে, শুক্রবার দুপুরে টিফিনের সময় স্থানীয় সর্বোদয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণীর পড়ুয়ারা চিৎকার চেঁচামেচি করে খেলাধুলায় মেতে উঠেছিল। বাঁধ সাধলো ওই স্কুল বাড়ির মালিক অমিত সাউ।
অভিযোগ, আচমকা হানা দিয়ে স্কুল বাড়ির মালিক অমিত সাউ চতুর্থ শ্রেণীর ২০ জন বাচ্চাকে মারধোর করে। এই ঘটনায় ক্ষেপে ওঠেন বাচ্চাদের অভিভাবক এবং স্কুল লাগোয়া বাসিন্দারা। অভিযুক্তের শাস্তির দাবিতে খুদেদের অভিভাবকরা ভাটপাড়া থানার সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। পাশাপাশি তারা থানায় অভিযোগও দায়ের করেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ অমিত সাউ নামে ওই যুবককে পাকড়াও করে তপ্ত পরিস্থিতির সামাল দেয়। এই ঘটনা নিয়ে ওই স্কুলের শিক্ষক সুপ্রিয় কুমার শ্যামল বলেন, বাচ্চারা তো একটু হৈ-হুল্লোর করবেই। এদিন টিফিনের সময় চতুর্থ শ্রেণীর বাচ্চারা চিৎকার চেঁচামেচি করছিল। তখন স্কুল বাড়ির মালিক অমিত সাউ এসে ২০ জন বাচ্চাকে মারধোর করেছে। অভিভাবকরা ক্ষোভে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ সেই অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্তকে পাকড়াও করেছে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post