অভিজিৎ হাজরা, আমতা, হাওড়া :- হাওড়া জেলার জয়পুর থানার এক দিন দরিদ্র পরিবারের প্রতিভাবান শিক্ষার্থী সিরাজুম মনিরা , সদ্য দুই নাবালিকার বাল্যবিবাহ রোধ করা রক্ষা ও সুরক্ষার ব্যবস্থা করেছে । ঘটনা চক্রে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ডেবরা থানা ব্লক ও বিধানসভার অন্তর্গত ডেবরা থানা শহীদ স্মৃতি ক্ষুদিরাম মহাবিদ্যাল এর বি এ জেনারেল প্রথম বর্ষ প্রথম সেমিস্টার পরীক্ষার্থী সিরাজাম মনিরা সহ কয়েক জন শিক্ষার্থী ও পরীক্ষার্থী দের পরীক্ষার সেন্টার পড়ে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পিংলা থানা এলাকার পিংলা থানা মহা বিদ্যালয়ে।
এদের থাকা ও অন্যান্য কিছু পরামর্শ, সহযোগিতা করতে এগিয়ে আসে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়া প্রতাপপুর দরবার শরীফের আব্বা হুজুর সৈয়দ খালিদ সাহেব, আইমা র প্রতিষ্ঠাতা সর্ব ভারতীয় সম্পাদক সৈয়দ রুহুল আমিন ভাই জানের নির্দেশে আইমা র নেতৃত্বে কোলাঘাটের খায়রুল, হাজী জামসেদ সাহেব, পিংলা র সাদ্দাম ভাই, পিংলা থানা মহা বিদ্যালয়ে র কাছে তরুণ আইনের শিক্ষার্থী সেখ মনিরুল ভাইয়ের ফ্লাটে, একটা নির্দিষ্ট ঘরে থাকা নিকটে খাওয়া দাওয়া ও যাতায়াতের গাড়ির করে দেন পরীক্ষার্থী দের জন্য ।
হাওড়ার শিক্ষার্থী ও পরীক্ষার্থী আইমার সদস্য বলে পরিবার সূত্রে জানা গেছে । বহু দূর দুরান্তের শিক্ষার্থী,পরীক্ষার্থী রা গত তেইশ মার্চ থেকে কুড়ি দিন অবধি পর্যায়ক্রমে এই ঘরে থেকে পিংলা থানা মহাবিদ্যালয়েপরীক্ষা দিতে যান। পরীক্ষার্থী ও তাদের পরিবারের লোকজন আইমার এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান। আইমা সারা ভারত জুড়ে দরিদ্র অসহায়ের পাশে থেকে বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা করে চলেছে বলে জানাগেছে । এক অভিভাবকা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তিনি আইমার নেতৃত্ব দের সমস্ত রকম সহযোগিতা করার জন্য সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান ।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post