নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান: পূর্ববর্ধমান জেলার পূর্বস্থলী অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী কার্তিক পুজোয় মেতে উঠবেন এলাকাবাসী। ইতিমধ্যে রেলপথ ধরে পূর্বস্থলীতে আত্মীয় পরিজনদের আসা শুরু হয়েছে। তার আগে বুধবার প্রতিমা তৈরীর শেষ প্রস্তুতি চলছে এলাকার কুমোর পাড়াগুলোতে। এদিন পূর্বস্থলীর পলাশপুলি, পুরাতন বাজারপাড়া, চুপি, কাষ্ঠশালীতে জোর কদমে প্রতিমা তৈরি করছেন মৃৎশিল্পীরা। এবছর কোন মৃৎশিল্পী ১২ টি পুজো কমিটির প্রতিমা গড়ার বরাত পেয়েছেন, তো কোন মৃতশিল্পী বরাত পেয়েছন ১০টি প্রতিমা গড়ার। আবার কিছুকিছু জায়গায় মন্ডপে রেখেই প্রতিমা তৈরীর কাজ চলছে।
পূর্বস্থলীর কার্তিক পুজোর পরদিন হয় কার্তিক লড়াই। তবে দুদিন নয়, মোট তিনদিন ধরে আনন্দে মাতবেন পূর্বস্থলীবাসী। যদিও পূর্বস্থলীর ঐতিহ্যবাহী কার্তিক পুজোয় মাত্র কয়েকটি মন্ডপে কার্তিকের মূর্তি পুজো হয়। সেছাড়া বাকি ৯৫ শতাংশ মন্ডপে বিভিন্ন দেবদেবীর মুর্তিপুজো হয়ে আসছে। এরমধ্যে বৈদিকপাড়ার কৃষ্ণকালী, পুরাতন বাজারের জোড়াবাঘ বিন্দুবাসেনী, অকালবোধন, কৈবত্যপাড়া ধাড়াপাড়া চৌরঙ্গীর মহিষমর্দিনী। পলাশপুলির রামরাবনের লড়াই, গোসাইপাড়ার শিবপার্বতী, চুপি বাগানেপাড়ার গঙ্গামাতা, নাথপাড়ার কৈলাশখন্ড, আদি রেলবাজারের শিবপার্বতী, সন্তোসী মাতা, কাষ্ঠশালীর চেন কার্তিক, বোমকার্তিক, মুক্তকেশী, ধাড়াপাড়ার ন্যাংটো কার্তিকপুজো উল্লেখযোগ্যো।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post