নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান: পূর্ব বর্ধমানের জামালপুরে দামোদর নদের তীরে তেলকূপি ঘাটে প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও আদিবাসী সম্প্রদায়ের অস্থি বিসর্জন ও মহস্নান সমারোহ মহা সমারোহে অনুষ্ঠিত হলো সারা রাজ্য এমনকি অন্যান্য রাজ্য থেকেও প্রচুর আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ এখানে আসেন অস্থি বিসর্জন ও পূর্ব পুরুষদের উদ্দেশ্যে তর্পণ করতে। জামালপুর থানার পক্ষ থেকে ছিল ব্যাপক পুলিশী ব্যবস্থা।
আজকের এই অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে উপস্থিত ছিলেন পূর্ব বর্ধমান সদর দক্ষিণ মহকুমা পুলিশ আধিকারিক সুপ্রভাত চক্রবর্তী, জামালপুরের বিধায়ক অলোক কুমার মাঝি, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ভূতনাথ মালিক, সহ সভাপতি দেবু হেমব্রম, বিডিও শুভঙ্কর মজুমদার, পূর্ত কর্মাধক্ষ্য মেহেমুদ খান, জেলা পরিষদের নারী ও শিশু কর্মাধক্ষ্য মিঠু মাঝি, পুলিশের সি আই,জামালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক ইন্সপেক্টর রাকেশ সিং,সহ আদিবাসী সম্প্রদায়ের বিশিষ্ট সম্মানীয় ব্যক্তি বর্গ ও মাঝিবাবারা। প্রচুর সংখ্যক আদিবাসী মানুষের সমাগম হয় জামালপুরে দামোদরের তীরে তেলকুপী ঘাটে।আদিবাসী সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে এখানে একটি ভবন বানিয়ে দেবার জন্য রাজ্য সরকারকে ধন্যবাদ জানান। তার সঙ্গে এখানে একটি আদিবাসী মিউজিয়াম বানানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post